এক হাতে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি দিলেন। অন্য হাত বাড়ালেন পাল্টা সাহায্য চেয়ে। শুক্রবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে ‘কেব্ল টিভি সামিট’-এ এটাই ছিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূমিকা।
এই পরিষেবায় যুক্ত সম্প্রচার (ব্রডকাস্টার) সংস্থা, মাল্টি-সার্ভিস-অপারেটর (এমএসও), কেব্ল অপারেটর, যন্ত্রাংশ নির্মাতা, সব পক্ষের ওই সম্মেলনের শিরোনাম ছিল— ‘কেব্ল টিভি জমায়েত।দিদি বলবেন।’
সম্প্রচার সংস্থা বা চ্যানেলগুলি এমএসও-দের পরিষেবা দেয়। কেব্ল অপারেটররা এমএসও-দের কাছ থেকে তা গ্রাহকদের ঘরে পৌঁছে দেন। সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, বড় বড় সম্প্রচার সংস্থাগুলির হাতে জাতীয় চ্যানেলের রাশ থাকলেও স্থানীয় খবরের চ্যানেল বা অন্য কোনও অনুষ্ঠান সম্প্রচারের ক্ষেত্রে এমএসও ও কেব্ল অপারেটরের গুরুত্ব যথেষ্ট। ফলে স্থানীয় স্তরে কোন চ্যানেলে কী দেখানো হবে তার লাগাম অনেকটাই তাঁদের হাতে থাকে।