Advertisement
E-Paper

বেকসুর তৃণমূলের ১১

খুনের পুরনো মামলা থেকে বেকসুর খালাস পেলেন ১১ জন তৃণমূল কর্মী-সমর্থক। মঙ্গলবার মেদিনীপুর আদালত এঁদের বেকসুর খালাসের নির্দেশ শুনিয়েছে। ঘটনাটি গড়বেতার। খালাস পাওয়া তৃণমূল কর্মী- সমর্থকদের দাবি, তাঁদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছিল।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৮ মে ২০১৬ ০১:০১

খুনের পুরনো মামলা থেকে বেকসুর খালাস পেলেন ১১ জন তৃণমূল কর্মী-সমর্থক। মঙ্গলবার মেদিনীপুর আদালত এঁদের বেকসুর খালাসের নির্দেশ শুনিয়েছে। ঘটনাটি গড়বেতার। খালাস পাওয়া তৃণমূল কর্মী- সমর্থকদের দাবি, তাঁদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছিল।

ঘটনাটি ঠিক কী?

আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১১ সালের ১৪ মে খুন হন সিপিএমের গড়বেতা জোনাল কমিটির সদস্য জিতেন নন্দী। দলের এক কার্য়ালয় থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে তাঁকে খুন করা হয় বলে অভিযোগ। জিতেনবাবু পেশায় প্রাথমিক স্কুল শিক্ষক ছিলেন। বাড়ি বেনাচাপড়ার নেড়াশোলে। ওই ঘটনার দিন সকালে গড়বেতার মাইতায় একপ্রস্ত অশান্তি হয়। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। দুপুরে ফের অশান্তি বাধে। জিতেনবাবু-সহ কয়েকজন সিপিএম কর্মী মাইতার দলীয় অফিসে বসেছিলেন। সিপিএমের অভিযোগ, তৃণমূলের লোকেরা তখনই হামলা করে। জোনাল কমিটির ওই সদস্যকে মারতে মারতে তুলে নিয়ে যায়। পরে কেউতাড়া প্রাথমিক স্কুলের পাশের খাল থেকে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়। জিতেনবাবুকে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে বলেই অভিযোগ ছিল সিপিএমের।

ঘটনায় ১২ জনের নামে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। একে একে সকলেই গ্রেফতার হয়। এখন অবশ্য সকলেই জামিনে মুক্ত ছিলেন। অভিযুক্তদের মধ্যে একজন এই সময়ের মধ্যে মারা যান। মেদিনীপুর আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। জানা গিয়েছে, প্রয়োজনীয় তথ্যপ্রমাণের অভাবেই এই মামলায় ১১ জন তৃণমূল কর্মী- সমর্থক বেকসুর খালাস পেয়েছেন। সিপিএমের দাবি, মামলাটি মিথ্যা নয়। তৃণমূলের লোকজন সাক্ষীদের ভয় দেখাতে শুরু করেছিল। ভয় পেয়েই সাক্ষীরা মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়েছে।

TMC accused murder
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy