প্রতীকী ছবি
বিদায়ী উপ-পুরপ্রধান শেখ হানিফের পরিজন-সহ রেলশহরের ৯৭ জনের করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ এল শুক্রবার রাতে। শনিবার সেই রিপোর্টের মান নিয়েই প্রশ্ন তুললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষ।
শনিবার খড়্গপুরে প্রাতর্ভ্রমণে বেরিয়ে সাউথসাইডে চা-দোকানে জনসংযোগ সারেন দিলীপ। পরে গৃহ-সম্পর্ক অভিযানে যান তালবাগিচায়। শহরের উপকন্ঠে হিড়াডিতে পুরসভার বিতর্কিত ডাম্পিং গ্রাউন্ডও ঘুরে দেখেন। তার ফাঁকেই সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘যাঁর পজ়িটিভ রিপোর্ট আসার কথা তাঁর নেগেটিভ হয়ে যাচ্ছে। আমার সন্দেহ হচ্ছে। শিলিগুড়িতে আমাদের এক কর্মীর রিপোর্ট ১০ দিন পরে এসেছে। সর্বত্র তিন-চারদিন তো লাগছেই। এখানে দু’দিনে এত পরীক্ষা হয়ে গেল! ওদের (তৃণমূল) জন্য বিশেষ ‘টেস্টিং ল্যাব’ হয়েছে নাকি!’’
ঘটনাচক্রে শনিবারই দিনের দিনই রিপোর্ট পেয়েছেন পুর-প্রশাসক তথা বিধায়ক, মহকুমাশাসক, জেলার অতিরিক্ত মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক, প্রাক্তন কাউন্সিলর-সহ ১০জন। সকলের রিপোর্টই নেগেটিভ। এ দিন পুরসভার ২৫ জন কর্মীর নমুনা সংগ্রহ হলেও রিপোর্ট অবশ্য আসেনি। মহকুমা স্বাস্থ্য দফতরের এক আধিকারিক বলেন, ‘‘ওই ১০ জনের রিপোর্ট জরুরি ভিত্তিতে আনানো হয়েছে।’’ আর খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালের সুপার কৃষ্ণেন্দু মুখোপাধ্যায় জানান, শেখ হানিফের পরিবার-সহ ৯৭ জনের করোনার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। আর তৃণমূল বিধায়ক প্রদীপ সরকারের বক্তব্য, “দিলীপ ঘোষের কথা সত্যি হলে তমোনাশ ঘোষ মারা যেতেন না। সুজিত বসু, শেখ হানিফের রিপোর্ট পজ়িটিভ আসত না।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy