স্কুলের বিভিন্ন তহবিলের লক্ষাধিক টাকা তছরুপের অভিযোগ উঠল চন্দনপুর বীরেন্দ্র শিক্ষাসদনের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। কাঁথি-১ ব্লকের চন্দনপুর বীরেন্দ্র শিক্ষাসদনের প্রধান শিক্ষক সুনীল গিরির বিরুদ্ধে মধ্য শিক্ষা পর্ষদের কাছে এই অভিযোগ দায়ের করেছেন স্কুলেরই প্রাক্তন সম্পাদক বাঞ্ছারাম সিংহ। বাঞ্ছারাম বাবুর অভিযোগ, ২০১১ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুনীল গিরি কোনও অনুমোদন ছাড়াই প্রায় ১৪ লক্ষ টাকারও বেশি আর্থিক তছরুপ করেছেন। পরিচলান সমিতির পক্ষ থেকে বারবার প্রধান শিক্ষক সুনীল গিরির কাছে স্কুলের বিভিন্ন খাতের হিসাব চাওয়া হলেও তিনি তা এড়িয়ে গিয়েছেন। প্রাক্তন সম্পাদকের আরও অভিযোগ, ‘‘চন্দনপুর বীরেন্দ্র শিক্ষাসদনে বৃত্তিমূলক চারজন অস্থায়ী শিক্ষক থাকলেও প্রধান শিক্ষক সাতজন শিক্ষকের ভুয়ো নথি দেখিয়ে তাঁদের বেতনের টাকা তুলে আত্মসাৎ করেছেন।’’
অভিযোগ পাওয়ার পরই মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। কাঁথির অতিরিক্ত জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক ঝর্না গাঁতাইত অবশ্য এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। তবে অভিযোগ অস্বীকার প্রধান শিক্ষক সুনীল গিরি বলেন, ‘‘মিথ্যা অভিযোগ। বিদ্যালয়ের তহবিল সংক্রান্ত কোনও আর্থিক দুর্নীতি হয়নি।’’
ব্যানার পোড়ানোর নালিশ। কোলাঘাটের সাগরবাড় এলাকার তাহালা গ্রামের বড় বাঁধ বাজারের কাছে তৃণমূলের পতাকা ও দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে লাগানো ব্যানার পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল। মঙ্গলবার সকালে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের অভিযোগ পেয়ে কোলাঘাট থানার পুলিশ গ্রামে তদন্তে আসে। তৃণমূলে সাগরবাড় অঞ্চল সভাপতি তরুণ ঘোড়াইয়ের অভিযোগ, ‘‘দলীয় পতাকা ও তমলুক লোকসভার প্রার্থীর সমর্থনে লাগানো ব্যানার পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা পুলিশকে জানিয়েছি। এই ঘটনায় কারা জড়িত জানা নেই। এ বিষয় তদন্ত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy