Advertisement
০১ মে ২০২৪
Massive Fire

দাসপুরে ধূপের কারখানায় অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে খাক সমস্ত জিনিস, কাজ করছে দমকলের একাধিক ইঞ্জিন

গভীর রাতে ধূপের কারখানা থেকে আগুনের শিখা বেরোতে দেখেন প্রতিবেশীরা। খবর যায় দমকলে। কী ভাবে আগুন লাগল তা এখনও স্পষ্ট নয়। অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধান করে দেখছে প্রশাসন।

জ্বলছে দাসপুরের ধূপের কারখানা।

জ্বলছে দাসপুরের ধূপের কারখানা। — নিজস্ব চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
দাসপুর শেষ আপডেট: ১৩ মার্চ ২০২৪ ০৯:৫১
Share: Save:

ধূপের কারখানায় অগ্নিকাণ্ড। দমকলের একাধিক ইঞ্জিন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালাচ্ছে। এখনও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রনে আসেনি আগুন। কী ভাবে আগুন লাগল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। শর্ট সার্কিট থেকেই অগ্নিকাণ্ড কি না, খতিয়ে দেখছে দমকল। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুরের রসিকগঞ্জে। ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর নেই।

দাসপুরের রসিকগঞ্জে রয়েছে একটি ধূপের কারখানা। সেখানে কাজ করেন অন্তত দু’হাজার জন। মঙ্গলবার গভীর রাতে সেই কারখানায় আগুন লেগে যায়। দাহ্য পদার্থ থাকায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে আগুন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভানোর প্রক্রিয়া শুরু করে দমকল। স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, রাত ২টো নাগাদ তাঁরা কিছু ফাটার আওয়াজ শুনতে পান। ঘরের বাইরে এসে দেখেন, দাউদাউ করে জ্বলছে ধূপের কারখানা। খবর দেওয়া হয় কারখানার মালিককে। চলে আসে দমকল এবং পুলিশ। আগুন ছড়িয়ে পড়ার পরিস্থিতি দেখে দমকলের ইঞ্জিনের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়। স্থানীয় বাসিন্দা সুবল দলুই বলেন, ‘‘রাত ২টো নাগাদ আগুনের শিখা দেখতে পাই। কারখানার মালিককে খবর দিই। কারখানার ভিতর থেকে কিছু ফাটার আওয়াজও পাই।’’ এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কারখানার আগুন পুরোপুরি নেভানো সম্ভব হয়নি।

রাতে কারখানায় কাজ হয় না। তাই রাতে আগুন লাগায় হতাহতের কোনও খবর নেই। যদিও পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছে কারখানার ভিতরে রাখা জিনিসপত্র। দাহ্য পদার্থ থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। কী ভাবে আগুন লাগল তা এখনও স্পষ্ট নয়। কারখানায় আদৌ অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল কি না, তা-ও খতিয়ে দেখবে দমকল।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

factory fire Fire Brigade
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE