Advertisement
E-Paper

পথশ্রীতে হবে রাস্তা, জানেনই না গ্রাম প্রধান  

দুপুর পৌনে দু’টো নাগাদ চূড়ামণি ও রেখা হরেকৃষ্ণপুরে আনুষ্ঠানিক সূচনাস্থলে পৌঁছলে উদয়শঙ্করের বিক্ষোভের মুখে পড়েন। উদয় জানিয়ে দেন, তিনি প্রধান অথচ তাঁর এলাকার রাস্তার সূচনা অনুষ্ঠানে তাঁকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।

নিজস্ব  সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৫ অক্টোবর ২০২০ ০০:০১
ফাইল চিত্র।

ফাইল চিত্র।

পঞ্চায়েত প্রধানকে না-জানিয়ে পথশ্রী অভিযান প্রকল্পে রাস্তার কাজের সূচনা করতে এসে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন গোপীবল্লভপুরের বিধায়ক চূড়ামণি মাহাতো ও ঝাড়গ্রাম পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রেখা সরেন। বুধবার গোপীবল্লভপুর বিধানসভার অন্তর্গত ঝাড়গ্রাম ব্লকের চুবকা গ্রাম পঞ্চায়েতের বালা থেকে শিরষি যাওয়ার তিন কিমি রাস্তার সংস্কার-কাজের সূচনা করতে গিয়েছিলেন তাঁরা। কয়েক বছর আগে ওই পিচ রাস্তাটি তৈরি হলেও কিছুদিনের মধ্যেই বেহাল হয়ে পড়ে সেটি। এ বার পথশ্রী অভিযান প্রকল্পে ওই রাস্তাটি সারানো হবে। তবে সূচনা অনুষ্ঠানের আগাম কোনও খবর স্থানীয় চুবকা পঞ্চায়েত প্রধান উদয়শঙ্কর সেনের কাছে ছিল না।

দুপুর পৌনে দু’টো নাগাদ চূড়ামণি ও রেখা হরেকৃষ্ণপুরে আনুষ্ঠানিক সূচনাস্থলে পৌঁছলে উদয়শঙ্করের বিক্ষোভের মুখে পড়েন। উদয় জানিয়ে দেন, তিনি প্রধান অথচ তাঁর এলাকার রাস্তার সূচনা অনুষ্ঠানে তাঁকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। পরে অবশ্য তাঁকে শান্ত করে জনমানবশূন্য অবস্থায় সবুজ ফিতে কাটেন চূড়ামণি ও রেখা। উদয়শঙ্কর বলেন, ‘‘বিক্ষোভ ঠিক নয়। এটা আমার পদের ক্ষেত্রে চরম অসম্মানজনক। সেটাই বিধায়ক ও সভাপতিকে বলেছি। সূচনা অনুষ্ঠান যথারীতি হয়েছে।’’

ঝাড়গ্রাম পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রেখা পরে বলেন, ‘‘বিডিও-র সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, পঞ্চায়েতের নির্মাণ সহায়কের দায়িত্ব ছিল তিনি প্রধানকে জানাবেন। তারপর কী হয়েছে জানা নেই। উদয় জোর গলায় কথা বলছিলেন। বিক্ষোভ দেখাননি।’’ সূত্রের খবর, তাঁর এলাকায় করোনা নিয়ে সরব হওয়ায় প্রশাসনের একাংশের রোষে পড়েছেন উদয়। ঝাড়গ্রামের বিডিও অভীজ্ঞা চক্রবর্তী ফোন ধরেননি। মেসেজের জবাব দেননি।

Pathashree
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy