কাঁথির মারিশদা থানার চাদঁবেড়িয়া গ্রামের তৃণমুল নেতা রীতেশ রায়ের মৃত্যুর তদন্তে নেমে দাদপুর থানার পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, টাকা-পয়সা সংক্রান্ত লেনদেন ও পুরনো শত্রুতার জেরেই রীতেশবাবুকে খুন করা হয়েছে। দাদপুর থানা সূত্রে জানানো হয়েছে, রীতেশের পরিবারের তরফে খুনের অভিযোগের ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই ৩০২ ধারায় খুনের মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু হয়েছে।
তৃণমূলের অন্যতম জেলা সম্পাদক কনিষ্ক পণ্ডা বলেন, “আমরা আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করছি। রীতেশের পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে।’’ রীতেশ কোলাঘাটে যে ব্যাক্তির সঙ্গে দেখা করতে যাবেন বলে বাড়িতে বলে গিয়েছিলেন সেই শৌভিক চক্রবর্তীর বিষয়ে পুলিশ কতদূর খোঁজ পেল সে প্রশ্নের উত্তরে পূর্ব মেদিনীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইন্দ্রজিৎ বসু বলেন, “হুগলির দাদপুর থানায় মামলা হয়েছে। তাই ওখানকার পুলিশ তদন্ত করছে। প্রয়োজনে সেখানকার পুলিশ মারিশদা বা কোলাঘাটে তদন্তে আসবে। আমাদের কাছে যা তথ্য আছে, তা দিয়ে সাহায্য করব।’’ প্রাথমিক ভাবে পুলিশের অনুমান, টাকা-পয়সা সংক্রান্ত লেনদেন ও পুরনো শত্রুতার জেরেই রীতেশবাবুকে খুন করা হয়েছে। হুগলির পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) সুকেশ জৈন বলেন, ‘‘ তদন্তে নামার পর কিছু তথ্য সংগ্রহ হয়েছে। প্রয়োজনে পূর্ব মেদিনীপুরের কয়েকটি জায়গায় তদন্তে যাওয়া হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy