পড়ে রয়েছে কাটা চন্দনগাছের ডালপালা। —নিজস্ব চিত্র।
জেলা পরিষদ চত্বর থেকে চন্দন গাছ কেটে নিয়ে গেল দুষ্কৃতীরা। শুক্রবার সকালে নৈশ প্রহরীরা প্রথম দেখতে পান সভাধিপতির ঘরের সামনে একটি চন্দন গাছের কাটা ডালপালা পড়ে আছে। গুড়িটি নেই। বিষয়টি জানাজানি হতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ছুটে আসেন সভাধিপতি বাণীকুমার রায়, অতিরিক্ত জেলাশাসক ( জেলা পরিষদ) দীপাঞ্জন ভট্টাচার্য। খবর দেওয়া হয় পুলিশকেও। বাণীবাবু বলেন, ‘‘নৈশপ্রহরী থাকা সত্ত্বেও দুষ্কৃতীরা আস্ত একটা চন্দন গাছ কেটে নিয়ে গেল! আমরা পুলিশকে জানিয়েছি ঘটনার সঙ্গে যুক্তদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার করতে।’’ প্রায় আট কিউবিক কাঠ কেটে নিয়ে গিয়েছে দুষ্কৃতীরা বলে জানিয়েছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের অনুমান, বৈদ্যুতিন করাত দিয়ে গাছ কাটা হয়েছে।
এ দিকে, জেলা পরিষদের প্রধান দরজা বন্ধ থাকা সত্ত্বেও কী ভাবে দুষ্কৃতীরা ভিতরে ঢুকে গাছ কেটে নিয়ে গেল তা নিয়ে ধন্দে পুলিশ। রাস্তার দিকে পাঁচিলে পায়ের ছাপ পাওয়া গেলেও উচুঁ পাঁচিল টপকে গাছের গুড়ি নিয়ে যাওয়া কতটা সম্ভব তা খতিয়ে দেখেছে পুলিশ। পুলিশ দুই নৈশপ্রহরীকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে। জেলার পুলিশ সুপার ভরতলাল মিনা বলেন, ‘‘অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy