Advertisement
E-Paper

২৫ বছর পর কার্গিল যুদ্ধে নিহত দুই শহিদকে দেওয়া হল ‘বীরও কে নাম’ সম্মান

মুর্শিদাবাদ জেলার বড়ঞা থানার শিমুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা সানোয়ার হোসেন ১৯৯৯ সালে কার্গিলের যুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদারদের আটকানোর সময় শহিদ হন। নদিয়ার প্রেমানন্দ চন্দ্র কার্গিল যুদ্ধে শহিদ হয়েছিলেন। তিনি ১৯৯৯ সালের কার্গিল যুদ্ধের সময় দেশের জন্য আত্মত্যাগ করেন।

আনন্দবাজার ডট কম সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১০ জুলাই ২০২৫ ০২:১৮

—নিজস্ব চিত্র।

কার্গিল বিজয় দিবসের প্রাক্কালে দেশের জন্য প্রাণ দেওয়ার প্রায় ২৫ বছর পর ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফে বিশেষ সম্মান জানানো হল শহিদ নায়েক সুবেদার মহম্মদ সানোয়ার হোসেন ও প্রেমানন্দ চন্দ্রকে। মুর্শিদাবাদ জেলার বড়ঞা থানার শিমুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা সানোয়ার হোসেন ১৯৯৯ সালে কার্গিলের যুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদারদের আটকানোর সময় শহিদ হন। নদিয়ার প্রেমানন্দ চন্দ্র কার্গিল যুদ্ধে শহিদ হয়েছিলেন। তিনি ১৯৯৯ সালের কার্গিল যুদ্ধের সময় দেশের জন্য আত্মত্যাগ করেন।

ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফ থেকে শহিদ সানোয়ারের পরিবারের সদস্যদের হাতে শংসাপত্র এবং ‘বীরও কে নাম’ সম্মাননা তুলে দেওয়া হয়। ভারতীয় সেনাবাহিনীতে কর্মরত জাওয়ানেরা মুর্শিদাবাদের শিমুলিয়া গ্রামে এসে শহিদ সানোয়ারের স্ত্রী মোসাম্মৎ নাসনারা বেগম এবং তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদের হাতে শংসাপত্র এবং পদক তুলে দেন।

নদিয়ার প্রেমানন্দ চন্দ্র কার্গিল যুদ্ধে শহিদ হয়েছিলেন। তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন সৈনিক ছিলেন এবং ১৯৯৯ সালের কার্গিল যুদ্ধের সময় তিনি দেশের জন্য আত্মত্যাগ করেন। প্রেমানন্দ নদিয়া জেলার নাকাশিপাড়ার বাসিন্দা ছিলেন। তিনি কার্গিল যুদ্ধের সময় দেশের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেন। প্রেমানন্দের পরিবারের সদস্যদের হাতেও শংসাপত্র এবং ‘বীরও কে নাম’ সম্মাননা তুলে দেওয়া হয়।

কার্গিল যুদ্ধ, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ১৯৯৯ সালের মে থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত লাদাখের কার্গিল জেলায় সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধটিকে ভারতীয় সামরিক অভিযান ‘অপারেশন বিজয়’ নামে। প্রেমানন্দের আত্মত্যাগ নদিয়া জেলার মানুষের কাছে আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়। বিশেষ করে কার্গিল বিজয় দিবস বা অন্যান্য শহিদ দিবসগুলিতে তাঁর নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়।

Kargil War Kargil Martyr
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy