Advertisement
E-Paper

জিটিএ বৈধ কি, শীঘ্রই শুনানি

জিটিএ গঠন বৈধ কিনা, সেই মামলার নিষ্পত্তির পরেই দফতর হস্তান্তর-সহ অন্যান্য মামলার শুনানি শুরু হবে। গত বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট এমনই নির্দেশ দিয়েছে বলে দাবি জিএনএলএফের। জিটিএ-র সাংবিধানিক বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে ২০১২ সালে মামলা দায়ের করেছিল জিএনএলএফ।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২২ এপ্রিল ২০১৭ ০২:২৫

জিটিএ গঠন বৈধ কিনা, সেই মামলার নিষ্পত্তির পরেই দফতর হস্তান্তর-সহ অন্যান্য মামলার শুনানি শুরু হবে। গত বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট এমনই নির্দেশ দিয়েছে বলে দাবি জিএনএলএফের। জিটিএ-র সাংবিধানিক বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে ২০১২ সালে মামলা দায়ের করেছিল জিএনএলএফ।

দীর্ঘদিন মামলার শুনানি না হওয়ায় জিএনএলএফ সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল। ইতিমধ্যে খোদ জিটিএ সভার তরফেও রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে চুক্তি মতো দফতর হস্তান্তরে গড়িমসির অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের হয়েছে। জিএনএলএফের দাবি, গত বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দিয়েছে, আগে জিটিএ বৈধ কিনা, সেই মামলার নিষ্পত্তি করবে হাইকোর্ট। তার পরে দফতর হস্তান্তরের অভিযোগ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে শুনানি শুরু হবে।

জিএনএলএফের সাধারণ সম্পাদক মহেন্দ্র ছেত্রী বলেন, ‘‘মামলার রায়ের প্রতিলিপি আমরা এখনও পাইনি। সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছেন বলে আমাদের আইনজীবী জানিয়েছেন। জিটিএ এবং রাজ্যের আইনজীবীরাও সময়ে ছিলেন।’’

২০১২ সালে রাজ্য, মোর্চা এবং কেন্দ্রের মধ্যে ত্রিপাক্ষিক চুক্তি সই হয়। সেই চুক্তিতেই জিটিএ গঠন হয়। সে সময়ে সুবাস ঘিসিঙ্গের নির্দেশে জিটিএ গঠন নিয়ে সাংবিধানিক প্রশ্ন তুলে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছিল জিএনএলএফ। জিএনএলএফের আমলে গঠিত দার্জিলিং গোর্খা হিল কাউন্সিল-এর (ডিজিএইচসি) সাংবিধানিক বৈধতা থাকলেও জিটিএ-এর তা নেই বলেই ঘিসিঙ্গের দলের দাবি। গত বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে জিএনএলএফ তাঁদের নৈতিক জয় দেখছে। তাদের দাবি, সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ মন্তব্য করেছে, যদি জিটিএ-র বৈধতা না থাকে, তবে দফতর হস্তান্তরের মামলা করে কোনও লাফ হবে না। তাই হাইকোর্টকে দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির নির্দেশ বলে দাবি। মোর্চার সাধারণ সম্পাদক রোশন গিরির দাবি, রায় না দেখে কোনও মন্তব্য করা সম্ভব নয়।

GTA Politics
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy