ব্যাঙ্কের ভল্ট ভাঙল দুষ্কৃতীরা। কিন্তু তারপরেও বস্তায় বাঁধা ১০-১২ লাখ টাকার খুচরো তারা ফেলে গেল। নিয়ে গেল ৮ লাখ টাকার নোট। পুলিশের এক কর্তা বলেন, ‘‘খুচরো কিন্তু চালানো সোজা। নোটের নম্বর থাকে। তবু বাজারে এখন এত খুচরোর সমস্যা যে, দুষ্কৃতীরা খুচরো নিতে পারেনি।’’
তা থেকেই দুষ্কৃতীদের শনাক্ত করার চেষ্টাও করছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তের পরে মনে করা হচ্ছে, দুষ্কৃতীরা এলাকারই বাসিন্দা।
বুধবার রাতে আলিপুরদুয়ার শহরের চৌপথীর কাছেই একটি বেসরকারি ঋণদানকারী ব্যাঙ্কে চুরির ঘটনা ঘটেছে। অন্তত ৮ লাখ টাকা ডাকাতি হয়েছে বলে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন। ব্যাঙ্কের ম্যানেজার বিপ্লব রায় জানান, বুধবার বিকেল সাড়ে ৬টা নাগাদ ব্যাঙ্ক বন্ধ করে তাঁরা চলে যান। সকালে ব্যাঙ্ক খুলে দেখেন ভল্টটি ভাঙা। তবে ওই ঘরটিতে ১০-১২ লক্ষ টাকার কয়েন রয়েছে। কয়েন গুলি দু’টি বড় ট্রাঙ্ক ও তিন চারটি বস্তায় ভরা ছিল। সেগুলি চোরেরা ধরেনি বলে কর্তৃপক্ষের ধারণা।