Advertisement
০৫ মে ২০২৪
cooch behar airport

কোচবিহার বিমানবন্দর থেকে দ্বিতীয় বিমান পরিষেবা চালু হচ্ছে শীঘ্রই, কাজ চলছে জোরকদমে

কোচবিহার বিমানবন্দরের যা পরিকাঠামো রয়েছে, সেটা মাথায় রেখে যত বেশি সংখ্যক আসনের বিমান চালানো যায়, সেই চেষ্টাই করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই একটি বিমান সংস্থার সঙ্গে কথাবার্তা হয়ে গিয়েছে।

Cooch Behar airport

কোচবিহার বিমানবন্দর। —নিজস্ব চিত্র।

শেষ আপডেট: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ২১:৩৭
Share: Save:

কোচবিহার বিমানবন্দর থেকে দ্বিতীয় বিমান পরিষেবা চালু করতে উদ্যোগী হল প্রশাসন। কয়েক মাসের মধ্যেই সেই বিমান পরিষেবা চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যেই পরিকাঠামোর দিক থেকে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে কোচবিহার বিমানবন্দরকে। মঙ্গলবার কোচবিহার জেলাশাসকের দফতরে বিমানবন্দরের প্রতিনিধি দলের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন কোচবিহারের জেলাশাসক পবন কাদিয়ান। প্রশাসনের একটি সূত্রে খবর, বৈঠকে কোচবিহার বিমানবন্দরের বিভিন্ন কাজ নিয়ে আলোচনা হয়।

আলোচনা শেষে কোচবিহারে জেলাশাসক পবন কাদিয়ান বলেন, ‘‘বিমানবন্দরে রানওয়ের রিকার্পেটিং, এমারজেন্সি এগজিট গেট-সহ বেশ কয়েকটি কাজ ইতিমধ্যে চলছে। বেশ কয়েকটি কাজ শেষও হয়েছে। গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে একটি বিমান সংস্থা পরিষেবা দিচ্ছে। এখনও পর্যন্ত সঠিক ভাবেই সেই বিমান পরিষেবা চলছে। তবে বর্তমানে যে নয় আসনের বিমানটি চলছে, তার থেকে একটি বড় বিমান চালানোর চেষ্টা শুরু হয়েছে।’’

প্রশাসন সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই একটি বিমান সংস্থার সঙ্গে কথাবার্তা হয়ে গিয়েছে। সমস্ত প্রযুক্তিগত বিষয় মিটিয়ে ফেলার পর আগামী কয়েক মাসের মধ্যে দ্বিতীয় বিমান পরিষেবা চালু হয়ে যাবে। বর্তমানে কোচবিহার বিমানবন্দরের যা পরিকাঠামো রয়েছে, সেটা মাথায় রেখে যত বেশি আসনের বিমান চালানো যায়, সেই চেষ্টা চলছে। জেলাশাসক জানান, রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে রানওয়ে বৃদ্ধির জন্য বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল। রাজ্য সরকারের সঙ্গে এই বিষয়ে বেশ কয়েক বার বৈঠক হয়েছে। এখন কত তাড়াতাড়ি এই পরিষেবা শুরু করা যায়, সেদিকেই নজর রাখা হচ্ছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

cooch behar airport Cooch Behar
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE