Advertisement
E-Paper

তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে জখম ১৪

তৃণমূল ও বিজেপি-র সংঘর্ষে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল ময়নাগুড়ির জোড়পাকড়ি এলাকা৷ সংঘর্ষে দু’পক্ষের ১৪ জন জখম হয়েছেন৷ যাঁদের চার জনকে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে৷ স্থানীয় ধর্মপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তৃণমূলের বিপুল দাসের মোটরবাইক ভেঙে দেওয়া হয়।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০২:১৩

তৃণমূল ও বিজেপি-র সংঘর্ষে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল ময়নাগুড়ির জোড়পাকড়ি এলাকা৷ সংঘর্ষে দু’পক্ষের ১৪ জন জখম হয়েছেন৷ যাঁদের চার জনকে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে৷ স্থানীয় ধর্মপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তৃণমূলের বিপুল দাসের মোটরবাইক ভেঙে দেওয়া হয়। ভাঙচুর করা হয় আরও তিনটি মোটরবাইক ও দু’টি গাড়িতেও। দু’পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ তুলেছে৷

জোড়পাকড়িতে এ দিন বিজেপির একটি সভা ছিল। সেই সভার আগেই শুরু হয় গণ্ডগোল। সাপ্টিবাড়ি এলাকায় তৃণমূল কর্মীরা তাঁদের দুই কর্মীকে বেধড়ক মারধর করে বলে বিজেপির অভিযোগ। বিপুলবাবুর পাল্টা দাবি, সভা করার নামে এলাকায় শক্তি প্রদর্শনীতে নেমেছিল বিজেপি৷ তাঁর দাবি, ‘‘সে জন্যই আমাদের কর্মীদের উপরে পরিকল্পিতভাবে হামলা চালায় বিজেপি কর্মীরা।’’ তৃণমূলের জেলা সভাপতি সৌরভ চক্রবর্তীর অভিযোগ, মেখলিগঞ্জ থেকে গুন্ডাবাহিনী এনে তাঁদের কর্মী সমর্থকদের উপর আক্রমণ চালিয়েছে বিজেপি৷ সৌরভবাবুর বক্তব্য, বিজেপি দাবি করছিল প্রচুর নেতা-কর্মীদের তাদের দলে যোগ দেবে। কিন্তু তা হয়নি। তাই তারা নিজেরাই হামলা বাঁধিয়ে শিরোনামে আসতে চাইছে।

এ দিন মুকুল রায় জোরপাকড়িতে সভা করতে গিয়েছিলেন। সেই সভাতেই তৃণমূল থেকে কিছু নেতা বিজেপিতে যোগ দেবেন বলে দাবি করা হয়েছিল। তাই নিয়েই উত্তেজনা ছড়ায় বলে প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে। তবে গণ্ডগোলের সময় মুকুলবাবু জল্পেশ মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিজেপি নেত্রী রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। সেখান থেকে বিজেপির কর্মীরা তাঁদের সোজা সভামঞ্চে নিয়ে চলে যান।

TMC BJP Clash Injured
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy