Advertisement
E-Paper

বিপ্লবের পরেই ‘ফাঁকা’ জনসভা

গঙ্গারামপুরে তৃণমূলে যোগদানের বড় কর্মসূচি রয়েছে বলে পনেরো মিনিট বক্তব্য রেখে বিপ্লব চলে যান। এর পরেই সভা হালকা হতে থাকে

শেষ আপডেট: ০৮ নভেম্বর ২০২০ ০৪:০৪
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

বিপ্লব মিত্রের ভাষণের পরেই ফাঁকা হয়ে গেল বালুরঘাটে টাউন তৃণমূল আয়োজিত জনসভা। শনিবার শহরের প্রশাসনিক ভবনের সামনে আয়োজিত ওই সভায় এক মঞ্চে টাউন তৃণমূল নেতৃত্বের পাশাপাশি দলের জেলা সভাপতি গৌতম দাস, চেয়ারম্যান শঙ্কর চক্রবর্তী, প্রাক্তন সভাপতি বিপ্লব মিত্র, জেলা নেতা বিপ্লব খাঁ, যুব সভাপতি অম্বরীশ রায়, বিদায়ী পুরপ্রধান রাজেন শীল, মহিলা কমিটির নেত্রী প্রদীপ্তা চক্রবর্তী ও শিক্ষক নেতৃত্ব উপস্থিত ছিলেন। শুধু দেখা যায়নি জেলার একমাত্র মন্ত্রী বাচ্চু হাঁসদা এবং এসসিএসটি-ওবিসি সেলের চেয়ারম্যান সত্যেন রায়কে।

বিধানসভা ভোটের আগে শহর ও ব্লকে কর্মীদের উজ্জীবিত করতে ইতিমধ্যে হিলিতে সভা হয়েছে। কিন্তু সেখানে বিপ্লব মিত্রকে না ডাকায় বর্তমান দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতৃত্ব বিতর্কের মুখে পড়েন বলে অভিযোগ।

ফলে এ দিনের সভায় আগেভাগে প্রাক্তন জেলা সভাপতিকে আহ্বান জানানো হয়েছিল। বিকেল সাড়ে তিনটের মধ্যে চলেও আসেন বিপ্লব। তাঁর ভাষণ চলাকালীন হাজির হন তৃণমূল জেলা সভাপতি গৌতম। বিজেপির সর্বভারতীয় নেতা অমিত শাহের সমালোচনা করে বিপ্লব বলেন ‘‘অমিতজি রাজ্য সফরে এলেন। কিন্তু ওঁর মুখ থেকে রেল, বিমান, চিকিৎসার উন্নয়ন নিয়ে কথা শোনা যায়নি।’’

গঙ্গারামপুরে তৃণমূলে যোগদানের বড় কর্মসূচি রয়েছে বলে পনেরো মিনিট বক্তব্য রেখে বিপ্লব চলে যান। এর পরেই সভা হালকা হতে থাকে। গৌতমের ভাষণের সময়ও মঞ্চের পিছনের দিকে সমস্ত চেয়ার ফাঁকা ছিল। এ দিন সভায় সামাজিক দূরত্ব ও মাইকের শব্দবিধি মানা হয়নি বলে অভিযোগ ওঠে। তৃণমূল নেতৃত্ব অবশ্য অস্বীকার করেন। প্রতিমন্ত্রী বাচ্চুকে ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। বংশীহারিতে দলের অন্য কর্মসূচি থাকায় সত্যেন বালুরঘাটে যেতে পারেননি জানিয়ে তিনি দাবি করেন ঐক্যবদ্ধ তৃণমূলকেই মানুষ দেখতে চান।

Balurghat TMC
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy