Advertisement
E-Paper

গৃহীত হয়নি ইস্তফা

দক্ষিণ দিনাজপুরের তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির জেলা সভাপতির ইস্তফাপত্র এখনও গ্রহণ হয়নি বলে জানাল সংগঠনের রাজ্য নেতৃত্ব। রবিবার শিলিগুড়িতে অনুষ্ঠিত তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির জেলা ভিত্তিক বৈঠকের পরে সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক সিদ্ধার্থ রায় বলেন, “দিব্যেন্দু সমাজদারের ইস্তফা গৃহীত হয়নি। ফলে এখনও তিনি দক্ষিণ দিনাজপুর প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠনের দায়িত্বে।”

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৫ অগস্ট ২০১৪ ০১:২৮

দক্ষিণ দিনাজপুরের তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির জেলা সভাপতির ইস্তফাপত্র এখনও গ্রহণ হয়নি বলে জানাল সংগঠনের রাজ্য নেতৃত্ব। রবিবার শিলিগুড়িতে অনুষ্ঠিত তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির জেলা ভিত্তিক বৈঠকের পরে সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক সিদ্ধার্থ রায় বলেন, “দিব্যেন্দু সমাজদারের ইস্তফা গৃহীত হয়নি। ফলে এখনও তিনি দক্ষিণ দিনাজপুর প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠনের দায়িত্বে।” তাঁর বক্তব্য, জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝির কারণে হয়তো ব্যক্তিগত সমস্যায় দিব্যেন্দুবাবুু জেলা সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিতে চেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁরা কথা বলবেন বলেও জানান।

শিক্ষক সংগঠনের তরফে জেলা তৃণমূল নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলা হবে বলে জানানো হলেও, জেলা তৃণমূল সভাপতি বিপ্লব মিত্র অবশ্য এ দিন বলেন, “বিষয়টি আমাদের নয়। দিব্যেন্দুবাবু তার ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে আমাকে জানিয়েছেন মাত্র। যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার শিক্ষক সংগঠনের প্রদেশ নেতৃত্বই নেবেন।” দিব্যেন্দুবাবুর ইস্তফার খবরে জেলায় তৃণমূল সমর্থিত শিক্ষকদের মধ্যে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। বিষয়টি আঁচ করেই দলের জেলা নেতৃত্ব সুর নরম করেছেন বলে সমিতি সূত্রের খবর।

জেলায় শাসক দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে প্রাথমিক শিক্ষকদের বদলির নির্দেশকে কেন্দ্র করে বিতর্কের জেরে গত শুক্রবার রাতে সমিতির জেলা সভাপতির পদ থেকে দিব্যেন্দুবাবু ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন বলে জানান। গত মার্চ মাসে জেলায় ৩১২ জন প্রাথমিক শিক্ষকের বদলি সংক্রান্ত বিষয়ে টাকাপয়সা লেনদেনের অভিযোগে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যানের পদ থেকে তপনের তৃণমূল বিধায়ক বাচ্চু হাঁসদাকে সরিয়ে দেওয়া হয়। ওই অভিযোগ তুলেছিলেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি বিপ্লববাবুই। গত সপ্তাহে স্কুল শিক্ষা দফতর থেকে নির্দেশ পাঠিয়ে বাচ্চুবাবুর সময়ে নেওয়া বদলির নির্দেশকে বাতিল করা হয়। সে সময় ওই বদলিতে কোনও লেনদেনের বিষয় জড়িত নয় বলে দাবি করেছিলেন দিব্যেন্দুবাবু। তিনি বলেন, “ব্যক্তিগত কারণে সরে দাঁড়াতে চেয়েছি। সংগঠনের নেতাদের তাই জানিয়েছি।”

tmc primary teachers' association balurghat resignation
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy