Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
Vaccination

এনএসএইচএমের ক্যাম্পাসে টিকা কেন্দ্র, মেডিকার সহায়তায় রোজ ৩ হাজার  টিকাকরণ

বুধবার থেকে সর্বসাধারণের জন্য খুলছে টিকা কেন্দ্রটি। রাজ্যে করোনা সংক্রান্ত বিধি নিষেধের আবহে আপাতত সকাল ৯টা থেকে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত চলবে টিকাকরণ। পরে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত হবে টিকাকরণ।

এনএসএইচএমের টিকাকরণ কেন্দ্র।

এনএসএইচএমের টিকাকরণ কেন্দ্র। নিজস্ব চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৮ জুন ২০২১ ১৯:৫৮
Share: Save:

কলকাতায় নিজেদের কলেজ ক্যাম্পাসে করোনার টিকাকরণকেন্দ্র শুরু করল এনএসএইচএম। ৭ জুন থেকেই শুরু হয়েছে এই টিকা দেওয়ার প্রক্রিয়া। তবে জনসাধারণের জন্য কেন্দ্রটি খুলে দেওয়া হবে বুধবার থেকে। আপাতত প্রতি দিন ৩ হাজার টিকাকরণের লক্ষ্য রয়েছে। তবে আগামী দিনে সংখ্যা বাড়তে পারে। এনএসএইচএম ক্যাম্পাসে এই টিকাকরণে সহযোগিতা করছে মেডিকা সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল।

রাজ্যবাসীকে দ্রুত টিকাকরণের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন এনএসএইচএম নলেজ ক্যাম্পাসের অছি পরিষদের চেয়ারম্যান দিলীপ সিং মেহতা। তিনি বলেন, ‘‘এ ভাবেই রাজ্যবাসীর কল্যাণে আমরা আমাদের সামান্য ভূমিকা পালন করতে চাই।’’ সোমবার থেকেই শুরু হয়েছে টিকাকরণ প্রক্রিয়া। তবে সোম এবং মঙ্গলবার টিকা দেওয়া হয়েছে টিকাকরণের সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের। বুধবার থেকে সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে টিকা কেন্দ্রটি। রাজ্যে করোনা সংক্রান্ত বিধি নিষেধের আবহে আপাতত সকাল ৯টা থেকে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত চলবে টিকাকরণ। করোনা বিধি শিথিল হলে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত টিকা দেওয়ার প্রক্রিয়া চালু থাকবে বলে জানানো হয়েছে। তবে স্লট বুকিং করতে হবে কো-উইন পোর্টালেই। টিকা নিতে আগ্রহীরা সকাল ৭টা থেকে রাত ১০টার মধ্যে হেল্পলাইন নম্বরেও ০১৪১৬৭৮১১২৩-এও ফোন করতে পারবেন।

মেডিকা গ্রুপ অব হসপিটালের চেয়ারম্যান চিকিৎসক অলোক রায় এই টিকাকরণের উদ্যোগ প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘সরকার রাজ্যবাসীকে দ্রুত টিকাকরণের উদ্যোগ নিয়েছে। সেই প্রক্রিয়ায় সাহায্য করতে পেরে আমরা গর্বিত।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

COVID-19 Vaccination
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE