Advertisement
০৪ মে ২০২৪
Tapan Kandu Murder

Congress Purulia: ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর খুনে ধৃত কলেবর, পুলিশের দাবি, মূল পাণ্ডা তিনিই

গত ১৩ মার্চ রবিবার সান্ধ্যভ্রমণে বেরিয়ে দুষ্কৃতীদের গুলিতে নিহত হন ঝালদার নব নির্বাচিত কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু।

তপন কান্দু খুনে গ্রেফতার মূল পাণ্ডা।

তপন কান্দু খুনে গ্রেফতার মূল পাণ্ডা। ফাইল ছবি।

নিজস্ব সংবাদদাতা
পুরুলিয়া শেষ আপডেট: ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৪:৩৮
Share: Save:

ঝালদায় তপন কান্দু কে খুনের ঘটনায় এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ওই ব্যক্তির নাম কলেবর সিংহ। ঘটনায় এই অন্যতম মূল পাণ্ডা বলে দাবি পুলিশের। ধৃতের বাড়ি ঝাড়খণ্ডের জরিডি থানা এলাকায়। সেখান থেকেই গতকাল রাতে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। শুক্রবার তাঁকে পুরুলিয়া জেলা আদালতে তোলা হলে বিচারক তাঁকে ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন।

পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত কলেবর সিং একজন দাগী অপরাধী। একাধিক থানায় তাঁর নামে বেশ কয়েকটি অপরাধীর মামলা রয়েছে বলে খবর। ঝাড়খণ্ড ও পুরুলিয়ার জয়পুর থানার পুলিশের যৌথ অভিযানে তাকে ধরা হয়।

গত ১৩ মার্চ সন্ধ্যায় ঝালদা পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ড থেকে সদ্য জয়ী কাউন্সিলর তপনকে গুলি করে মোটর বাইকে উঠে চম্পট দেয় কয়েকজন দুষ্কৃতী। গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে তাঁকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। কিন্তু সেখানে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে পরে কাউন্সিলরকে রাঁচিতে স্থানান্তরিত করেন চিকিৎসকেরা। যদিও সেই হাসপাতালে ভর্তির আগেই তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত ওই কংগ্রেস কাউন্সিলরের ভাইপো দীপক কান্দু এ বার তৃণমূলের টিকিটে ওই ২ নম্বর ওয়ার্ড থেকেই কাকার বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু তিনি হেরে যান। এই মৃত্যুর ঘটনায় তাঁকে আটক করেছিল পুলিশ। অন্য দিকে, নিহত কাউন্সিলরের স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দু সিবিআই তদন্ত চেয়ে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা করেন।

সম্প্রতি কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশ দিয়েছে, তিন দিনের মধ্যে এই মামলার কেস ডায়েরি দিতে হবে আদা লতকে। পাশাপাশি, নিহত কংগ্রেস কাউন্সিলরের স্ত্রী পূর্ণিমা-সহ তাঁর পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ দেয় আদালত।

আরও পড়ুন:
আরও পড়ুন:
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE