E-Paper

নিয়ম ভেঙে শোভাযাত্রায় তুমুল ভিড়, দাবি

ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি বিবেক রঙ্গা, জেলা সাধারণ সম্পাদক শঙ্কর মাহাতো, ঝালদা শহর মণ্ডল সভাপতি বিজয় ভগত প্রমুখ।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৭ এপ্রিল ২০২৩ ০৮:৩৬
ঝালদা শহরে পুলিশের সামনে শোভাযাত্রায় থিকথিকে ভিড়। নিজস্ব চিত্র

ঝালদা শহরে পুলিশের সামনে শোভাযাত্রায় থিকথিকে ভিড়। নিজস্ব চিত্র

হনুমান জয়ন্তীর মিছিল ঘিরে যাতে কোনও রকম গোলমাল না ছড়ায়, সে জন্য বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছিল রাজ্য প্রশাসন। মিছিলে অস্ত্র বা লাঠি রাখা যাবে না, বাইক র‌্যালি করা যাবে না, ডিজে-বক্স বাজানো যাবে না — এ রকম বেশ কিছু সিদ্ধান্তের সঙ্গে জানানো হয়েছিল শোভাযাত্রা বা মিছিলে যোগদানকারীর সংখ্যা ১০০-১৫০ পর্যন্ত থাকবে। কিন্তু বৃহস্পতিবার ঝালদা শহরে হনুমান জয়ন্তীর শোভাযাত্রায় কয়েক হাজার মানুষ যোগ দেন বলে অভিযোগ উঠল। ডিজে বাজানো হয় বলেও অভিযোগ।

পুরুলিয়া জেলা পুলিশের এক কর্তা বলেন, ‘‘নিয়ম যাঁরা ভাঙছেন, প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমাদের নজর রয়েছে। পদক্ষেপ করা হবে।’’

তবে আয়োজকদের তরফে দাবি করা হয়েছে, মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে শোভাযাত্রায় পা মিলিয়েছেন। কোনও বিশৃঙ্খলা ঘটেনি।

বজরং দল এবং বিশ্ব হিন্দু পরিষদ আয়োজিত ওই শোভাযাত্রায় বিজেপির প্রথম সারির একাধিক নেতাকে দেখা গিয়েছে। ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি বিবেক রঙ্গা, জেলা সাধারণ সম্পাদক শঙ্কর মাহাতো, ঝালদা শহর মণ্ডল সভাপতি বিজয় ভগত প্রমুখ।

অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে শহরের মোড়ে মোড়ে মোতায়েন করা হয়েছিল পুলিশ। নিরাপত্তার তদারকির দায়িত্বে ছিলেন পুরুলিয়া জেলা পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় ,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপারেশন) চিন্ময় মিত্তল, এসডিপিও (ঝালদা) সুব্রত দেব প্রমুখ। র‌্যাপিড অ্যাকশন ফোর্সও ছিল। শহরের আকাশে একাধিক ক্যামেরাযুক্ত ড্রোন উড়তেও দেখা গিয়েছে। ঝালদা ছাড়াও তুলিন ও পুরুলিয়া শহরেও এ দিন শোভাযাত্রা বেরোয়। সেই সব জায়গাতেও এ দিন ভিড় মন্দ ছিল না বলে দাবিকরা হয়েছে।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Jhalda Hanuman Jayanti crowd

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy