Advertisement
E-Paper

Lata Mangeshkar: এই দিনেই পেয়েছিলেন দেশিকোত্তম, লতার প্রয়াণে বিষাদের সুর শান্তিনিকেতনে

শান্তিনিকেতনের প্রবীণরা বলছেন, সে লতা মোহরদিকে সোজা বলেছিলেন, ‘‘তুমি যদি রাজি হও, একসঙ্গে রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইব।’’ কিন্তু সেই সুযোগ আর হল না।

দেশিকোত্তমের মঞ্চে কণিকা-লতা।

দেশিকোত্তমের মঞ্চে কণিকা-লতা। ফাইল ছবি।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ১৫:০৪
Share
Save

২৫ বছর আগে, এই দিনেই সেজে উঠেছিল শান্তিনিকেতন। এই দিনেই দেশিকোত্তম পুরস্কার পেয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর। আর সেই আজকের দিনেই তাঁর প্রয়াণ। মন খারাপ শান্তিনিকেতনের। লতার খুব ইচ্ছে ছিল রবীন্দ্রসঙ্গীতের অ্যালবাম তৈরি করার, তা অধরাই রয়ে গেল।

১৯৯৭-এর ৬ ফেব্রুয়ারি, বিশ্বভারতীতে দেশিকোত্তম পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর। সেই সময়ে বিশ্বভারতীর উপাচার্য তাঁর হাতে তুলে দিয়েছিলেন দেশিকোত্তম। তার পর কেটে গিয়েছে ২৫ বছর। ২০২২-এর আর এক ৬ ফেব্রুয়ারি প্রয়াত হলেন লতা।

ওই একবারই শান্তিনিকেতনের মানুষ খুব কাছ থেকে দেখেছিলেন লতাকে। সে দিনের মঞ্চেই আর এক বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আড্ডায় মেতে উঠেছিলেন লতা। আড্ডার এমনই নেশা যে শান্তিনিকেতনের অ্যান্ড্রুজ পল্লিতে মোহরদির বাড়িতে পর্যন্ত চলে গিয়েছিলেন লতা। শান্তিনিকেতনের প্রবীণরা বলছেন, মোহরদিকে সোজা বলেছিলেন লতা, ‘‘তুমি যদি রাজি হও, একসঙ্গে রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইব।’’ কিন্তু তার পর অসুস্থ হয়ে পড়েন কণিকা। ২০০০-এ মৃত্যু হয় তাঁর।

কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আত্মীয় প্রিয়ম মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘শান্তিনিকেতন আসার পর কণিকার হয়ে লতার হাতে পুষ্পস্তবক পৌঁছে দিয়েছিলাম আমি-ই। আজও সেই স্মৃতি আমার মনে অম্লান।’’ বিশ্বভারতীর দেশিকোত্তম সম্মান প্রদানের মঞ্চ থেকেই দু’লাইন সরস্বতী বন্দনা গিয়েছিলেন লতা। আজও সেই স্মৃতি সকলের মনে অম্লান। শান্তিনিকেতন চেয়েছিল, আরও এক বার তিনি আসুন কবিগুরুর কর্মক্ষেত্রে। সেই আশা আর পূরণ হল না। আজ আত্মীয় বিয়োগের শোকে ভারী শান্তিনিকেতন।

lata mangeshkar Shantiniketan music
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy