ফাইল চিত্র।
তিনি নির্দোষ বলে শুক্রবার দাবি করেছিলেন। শনিবার বগটুই-কাণ্ডে ধৃত সেই তৃণমূল নেতা আনারুল হোসেন দাবি করলেন, তিনি ‘ষড়যন্ত্রের’ শিকার। এ দিন রামপুরহাট থানা থেকে পুলিশ ভ্যানে চাপার সময়ে তিনি দাবি করেন, তাঁকে ‘ষড়যন্ত্র’ করে ফাঁসানো হয়েছে। কিন্তু কে বা কারা তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে, তা তিনি ভাঙেননি।
শনিবার এই ঘটনায় আনারুল-সহ সব ধৃতকে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে সিবিআই। ধৃতদের স্বাস্থ্যপরীক্ষার জন্য রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে রামপুরহাট আদালতে নিয়ে যাওয়ার পরে আদালত থেকে সিবিআই হেফাজতে দেওয়া হয়। আনারুলকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে পুলিশ ভ্যানে চাপানোর পরে মুখে গামছা জড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। তখনই তিনি বলেন, ‘‘বিচার ব্যবস্থার উপরে আস্থা রয়েছে। আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে। সিবিআইকে সহযোগিতা করব।’’
বগটুইয়ে আট জন খুন হওয়ার পর গ্রামবাসীদের একাংশ আনারুলের নামে অভিযোগ করছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে। বাড়িতে অগ্নিসংযোগ, খুন, খুনের চেষ্টা, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা, মারধর, লুটপাট-সহ নানা ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy