ছবি বিভ্রাট। নিজস্ব চিত্র।
সিআইএসসিই বোর্ডের নবম-দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচিতে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘চাঁদের পাহাড়’ উপন্যাসটি রয়েছে। কলকাতার একটি প্রকাশনা সংস্থা প্রকাশিত সেই উপন্যাস বহরমপুরের একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে পড়ুয়াদের দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেখানে মলাট ওল্টালেই দেখা যাচ্ছে বিভূতিভূষণের জায়গায় শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি। আইএসসিই কাউন্সিলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, কাউন্সিল শুধু কোন বই এবং কার লেখা সেটা বলে দেয়। কোন প্রকাশনীর বই স্কুল পড়াবে সেটা স্কুল ঠিক করবে।
প্রশ্ন উঠছে, যে বই স্কুল পড়াবে, তার মানের দিকে কেন নজরদারি থাকবে না কাউন্সিলের? যদি বইতে ভুল থাকে, তা হলে পড়ুয়া তো ভুল শিখবে। তার দায় কে নেবে? সিআইএসসিই অনুমোদিত স্কুল দ্য ফিউচার ফাউন্ডেশেনর অধ্যক্ষ রঞ্জন মিত্র বলেন, “যে প্রকাশনীর বই স্কুল পড়াচ্ছে সেই বইয়ের মান ঠিক আছে কি না তা দেখার দায়িত্ব স্কুলেরও।” বহরমপুরের স্কুলটির প্রিন্সিপাল ফাদার সুনীত কিরি বলেন, “ এই ভুল আমিও খেয়াল করিনি। কেউ জানায়ওনি। আমরা বিষয়টি নিয়ে প্রকাশকের সঙ্গে কথা বলব।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy