Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
mukul roy

Mukul Roy: শুক্রবার মুকুল রায়ের বিধায়ক পদ নিয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে পারেন স্পিকার বিমান

সুপ্রিম কোর্ট আগেই মন্তব্য করেছে, ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে বিধানসভায় মুকুল সংক্রান্ত আবেদনের নিষ্পত্তি হয়ে যাবে বলে তারা ‘আশাবাদী’।

১১ ফেব্রুয়ারি মুকুলের বিধায়ক পদ নিয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে পারেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।

১১ ফেব্রুয়ারি মুকুলের বিধায়ক পদ নিয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে পারেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। নিজস্ব চিত্র

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ১৯:২৩
Share: Save:

মুকুল রায়ের বিধায়ক পদ খারিজ মামলায় সম্ভবত আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি সিদ্ধান্ত জানাতে পারেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। বিধানসভা সূত্রে খবর, ১২টি শুনানির পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। গত ২০ জানুয়ারি কৃষ্ণনগর উত্তর কেন্দ্রের বিধায়ক মুকুলের দলত্যাগ-মামলার শুনানি আনুষ্ঠানিক ভাবে শেষ হয়ে গিয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ আগেই মন্তব্য করেছে, ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে বিধানসভায় মুকুল সংক্রান্ত আবেদনের নিষ্পত্তি হয়ে যাবে বলে তারা ‘আশাবাদী’। প্রসঙ্গত, গত বিধানসভা নির্বাচনে কৃষ্ণনগর উত্তর আসনে বিজেপি-র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়ে জয় পান মুকুল।

তারপর ১১ জুন বিজেপি ছেড়ে তৃণমূল ভবনে গিয়ে যোগ দেন তাঁর পুরনো রাজনৈতিক দলে। তারপরেই তাঁর বিধায়কপদ খারিজের দাবিতে, স্পিকারের কাছে আবেদন জানান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনটি শুনানির পরেই তিনি বিষয়টি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন করেন। কিন্তু পরে বিষয়টি পৌঁছে যায় সুপ্রিম কোর্টে। সেই সুপ্রিম কোর্টই আশা প্রকাশ করে, বিধানসভায় মুকুল সংক্রান্ত আবেদনের নিষ্পত্তি হয়ে যাবে ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহেই। সেই মতোই আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার এ বিষয়ে স্পিকার নিজের মতামত জানাতে পারেন বলেই সূত্রের খবর। মুকুল এখনও বিধানসভার পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটির চেয়ারম্যান। বিজেপি পরিষদীয় দলের দাবি, স্পিকার মুকুলের বিধায়কপদ খারিজ করলে পিএসি-র চেয়ারম্যান পদেও থাকতে পারবেন না তিনি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE