Advertisement
E-Paper

উন্নয়ন নিয়ে প্রশ্ন পড়ুয়াদের

কথা ছিল, ছাত্রদের বোঝানো হবে কেমন উন্নয়ন হচ্ছে। দেখা গেল, ছাত্ররাই পাল্টা প্রশ্ন শুরু করেছে, কেন যথেষ্ট উন্নয়ন হচ্ছে না? মালদহের হবিবপুর ব্লকের বৈদ্যপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে এ দিন নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বাহাদুরপুর প্রাথমিক স্কুলের পড়ুয়াদের।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৫ এপ্রিল ২০১৭ ০৪:২২

কথা ছিল, ছাত্রদের বোঝানো হবে কেমন উন্নয়ন হচ্ছে। দেখা গেল, ছাত্ররাই পাল্টা প্রশ্ন শুরু করেছে, কেন যথেষ্ট উন্নয়ন হচ্ছে না? মালদহের হবিবপুর ব্লকের বৈদ্যপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে এ দিন নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বাহাদুরপুর প্রাথমিক স্কুলের পড়ুয়াদের। গ্রামে পঞ্চায়েত দফতর কী ভাবে উন্নয়নের কাজ হয়, তা খুদে পড়ুয়াদের দেখানোটাই ছিল ঘোষিত উদ্দেশ্য। কিন্তু পঞ্চায়েত প্রধানকে সামনে দেখে খুদেরাই তাঁকে প্রশ্ন করতে শুরু করে দিল। চতুর্থ শ্রেণির পড়ুয়া অজিত বর্মনের সওয়াল, স্কুলের দু’টি টিউবওয়েল কবে মেরামত হবে? পানীয় জলের জন্য ভাল বন্দোবস্ত হবে কি না? অপর্ণা বর্মনের প্রশ্ন, স্কুলের পাশের পুকুরটির পাশে পাঁচিল দেওয়া হচ্ছে না কেন? কচিকাঁচাদের প্রশ্নবাণে প্রধান তৃণমূলের শিপ্রা বসু তখন রীতিমতো বিব্রত। শেষ পর্যন্ত তিনি সমস্যার সমাধান করবেন বলে পড়ুয়াদের আশ্বস্ত করে নিস্তার পান।

তারপরে গ্রামের রাস্তা, নিকাশি, পানীয় জলের সমস্যা কী ভাবে তাঁরা মেটান, তা নিয়ে তিনি পড়ুয়াদের একটা ধারণাও দিয়েছেন।

ওই স্কুলের ছাত্রছাত্রী ৫২ জন। শিক্ষিকা চার জন। স্কুল সূত্রেই জানা গিয়েছে, স্কুলে পানীয় জলের সমস্যা মারাত্মক। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গরম পড়তেই ভূগর্ভস্থ জলস্তর নীচে নেমে গিয়েছে। স্কুলের বাইরে আরও একটি টিউবওয়েল রয়েছে, সেটি দিয়ে সরু হয়ে জল পড়ে। এখন গ্রামের একটি সাবমার্সিবল পাম্প থেকে জল এনে মিড ডে মিলের রান্না হয়। পাঁচিল স্কুলের পাশেই রয়েছে পুকুর। সেখানে পাঁচিল না থাকায়, অভিভাবকেরা উদ্বেগের মধ্যে দিন কাটান।

TMC Development Students
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy