এক যুবকের অস্বাভাবিক মৃত্যুর তদন্তভার সিআইডি-র হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ দিল আদালত। মঙ্গলবার বিচারক দীপঙ্কর দত্ত এই নির্দেশ দেন।
গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর নিখোঁজ হন উত্তর ২৪ পরগনার ঘোলা থানা এলাকার মহেন্দ্রনগরের বাসিন্দা বছর কুড়ির সন্নয় চট্টোপাধ্যায়। পরে তাঁর দেহ উদ্ধার হয় কৃষ্ণপুকুরের একটি ডোবা থেকে। মৃতের পরিবার তাঁর বন্ধু সৌমের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ করে এফআইআর দায়ের করে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে ২৩ সেপ্টেম্বর পুলিশ সৌম্যকে গ্রেফতার করে।
পুলিশের দাবি, জেরায় ভেঙে প়়ড়ে নিজের অপরাধের কথা স্বীকার করে সৌম্য। বিষয়টি জানিয়ে ব্যারাকপুর এসিজেএমকে চিঠি দেয় ঘোলা থানার পুলিশ। কিন্তু গ্রেফতারির মাত্র ২১ দিনের মাথায় নিম্ন আদালতে জামিন পেয়ে যায় সৌম্য। সরকারি আইনজীবীরও দাবি ছিল, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ মেলেনি। যদিও, ময়নাতদন্তে সন্নয়ের শরীরে অন্তত দু’টি আঘাতের চিহ্ন মিলেছে।