Advertisement
E-Paper

জীবনযাপনের মান বাড়ানোর সুযোগ যে সব কেরিয়ারে

কোভিড-পরবর্তী দুনিয়ায় চাহিদা বাড়ছে ফার্মা ও জীবন বিজ্ঞান বিষয়ক কেরিয়ারের

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২২ অগস্ট ২০২০ ০৮:৩৫
জীবন বিজ্ঞান, বায়ো টেকনোলজি এবং ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরে কেরিয়ারের সুযোগের হদিস থাকছে ক্যাম্পাসটুকেরিয়ার ২০২০-র ওয়েবিনারে। আগামী ২৪ অগস্ট।

জীবন বিজ্ঞান, বায়ো টেকনোলজি এবং ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরে কেরিয়ারের সুযোগের হদিস থাকছে ক্যাম্পাসটুকেরিয়ার ২০২০-র ওয়েবিনারে। আগামী ২৪ অগস্ট।

কোভিড-১৯ অতিমারি স্পষ্ট করে দিয়েছে ভ্যাকসিন সরবরাহে এ দেশের ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টর কতখানি গুরুত্বপূর্ণ। ফার্মা কিংবা জীবন বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় কেরিয়ার গড়ার তাই এটাই সঠিক সময়। তা সে স্টার্টআপই হোক কিংবা বড় আন্তর্জাতিক সংস্থায়।

সাইন আপ করুন হেলথ ইজ ওয়েলথ: ফার্মা, বায়ো টেকনোলজি অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সেস ওয়েবিনারে এখানে। জেনে নিন তুমুল চাহিদার এই সেক্টরে কেরিয়ারের সুযোগ নিয়ে বিষেষজ্ঞদের মতামত।

এবিপি এডুকেশন আয়োজিত নিখরচার ওয়েবিনার সিরিজ ক্যাম্পাসটুকেরিয়ার ২০২০-তে থাকছে এই আলোচনাচক্র।

কখন: ২৪ অগস্ট, বিকেল ৩টে।

কী নিয়ে: বায়োটেকনোলজি, জীবন বিজ্ঞান এবং ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্পে কেরিয়ারের সুযোগ এবং এবং এই সেক্টরে কাজ কী ভাবে প্রভাব ফেলতে পারে।

যা থাকছে: জেনে নিন বায়োমেডিক্যাল গবেষকের কাজ কী এবং রোগ চিহ্নিত করে তার চিকিৎসায় কী ভাবে ডাক্তারদের সাহায্য করেন তাঁরা। জেনে নিতে পারেন বায়োটেকনোলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, কম্পিউটেশনাল বায়োলজি, মাইক্রোবায়োলজি, বায়োফার্মাসিউটিক্যাল ক্ষেত্রের ভূমিকা এবং সর্বোপরি এই ক্ষেত্রগুলোতে গবেষণার সুযোগ কতখানি, সে সব বিষয়ে। প্রযুক্তি কী ভাবে তুমুল গতিতে ফার্মাকোলজিকে উন্নত করছে এবং সাধ্যের মধ্যে দামে কার্যকরী ওষুধ তৈরিতে সাহায্য করছে- জানার সুযোগ থাকছে তা-ও।

বক্তা যাঁরা:

দেবদত্ত বন্দ্যোপাধ্যায়- অ্যাক্টিং হেড, সেল অ্যান্ড মলিকিউলার বায়োলজি ডিপার্টমেন্ট এবং সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার, জাইডাস রিসার্চ সেন্টার, আমদাবাদ। ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ কেমিক্যাল বায়োলজি থেকে সিএসআইআর ফেলোশিপ-সহ বায়োকেমিস্ট্রিতে পিএইচডি দেবদত্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যান তাঁর পোস্ট ডক্টরাল গবেষণার জন্য। ১৯৯৫ সালে সেখানে নিউ অর্লিন্স-এর তুলানে ইউনিভার্সিটি মেডিক্যাল কলেজে পোস্ট ডক্টরাল ফেলো হিসেবে ডায়াবিটিস নিয়ে গবেষণার কাজে যোগ দেন তিনি। ১৯৯৭ সালে বিষয় বদলে ক্যানসার বায়োলজি নিয়ে কাজ শুরু করেন এমডি অ্যান্ডারসন ক্যানসার সেন্টারে এবং তার পরে হিউস্টনের বেলর কলেজ অফ মেডিসিন-এ ফ্যাকাল্টি হিসেবে যোগ দেন। ২০০৬ সালে দেশে ফিরে জাইডাসে যোগ দেন তিনি। তাঁর গবেষণার ক্ষেত্র ডায়াবিটিস, ইনফ্ল্যামেটরি ডিজর্ডার, সংক্রামক রোগ এবং কোভিড-১৯।

অধ্যাপক অভিজিৎ সেনগুপ্ত - ডিরেক্টর, গুরু নানক ইনস্টিটিউট অফ ফার্মাসিউটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স

শ্যামল রায়, পিএইচডি, এফএএসসি, এফএনএএসসি, এফএনএ – ডিন - নাইপার কলকাতা । তাঁর গবেষণা ক্ষেত্র সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ, ভ্যাকসিন তৈরি এবং বিশেষত লেইশম্যানিয়াসিজের ক্ষেত্রে ড্রাগের প্রতিরোধী ক্ষমতা নিয়ে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও সিএসআইআর-এর আর্থিক সহায়তায় লেইশম্যানিয়াসিজ প্রতিরোধে ডিএনএ-ভ্যাকসিন তৈরি করেছেন তিনি। তাঁর সাম্প্রতিক গবেষণার ক্ষেত্র লেইশম্যানিয়াসিজ প্রতিরোধে ড্রাগের পুনর্ব্যবহার।

অধ্যাপক রুদ্রপ্রসাদ সাহা- অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর এবং হেড অফ দ্য ডিপার্টমেন্ট অফ বায়োটেকনোলজি, অ্যাডামাস বিশ্ববিদ্যালয়। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (বোস ইনস্টিটিউট) থেকে বায়োকেমিস্ট্রিতে পিএইচডি-র পরে ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাস এবং সান দিয়েগো স্টেট ইউনিভার্সিটি-তে হোস্ট ও ভাইরাসের সম্পর্ক নিয়ে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা করেন তিনি। তাঁর বর্তমান গবেষণার ক্ষেত্র মেটাল হোমিওস্ট্যাসিস ইন ব্যাক্টেরিয়া, মেটালো-রেগুলেশন অব ট্রান্সক্রিপশন, ভাইরাস-হোস্ট ইন্টার‍্যাকশন, এবং বায়ো ইনফর্মেটিকস।

অধ্যাপক ধ্রুবজ্যোতি চট্টোপাধ্যায়- উপাচার্য, সিস্টার নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয়। শিক্ষাক্ষেত্রে ৩৫ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এবং শিক্ষা পরিকাঠামো উন্নতির ক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকাও নিয়েছেন তিনি। ধ্রুবজ্যোতি অ্যাডামাস বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য এবং ২০১৫ পর্যন্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য পদেও আসীন ছিলেন। ২০০৩ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের ডিন পদেও ছিলেন তিনি।

অধ্যাপক অমলেশ সামন্ত- যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মাসিউটিক্যাল টেকনোলজির অধ্যাপক এবং ফার্ম-টেক বিভাগে ক্লিনিক্যাল ফার্মাসি অ্যান্ড ফার্মাসি প্র্যাকটিসে এম-ফার্ম কোর্সের কো-অর্ডিনেটর। ৩০ বছরের শিক্ষকতা এবং গবেষণার অভিজ্ঞতার নিরিখে নিয়মিত দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি থিসিস-এর মূল্যায়নও করেন তিনি। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জার্নালে প্রায় ৯০টি গবেষণামূলক লেখাও রয়েছে তাঁর।

ফতেমা ক্যালকাটাওয়ালা- অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোফেসর, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি, সিস্টার নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয়। গবেষণার ক্ষেত্র মলিকিউলার বায়োলজি। বোস ইনস্টিটিউটে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণাকালে কাজ করেছেন ফেজ ইনডিউসড মাইকোব্যাকটেরিয়াল ডেথ এর পদ্ধতি নিয়ে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ কলেরা অ্যান্ড এন্টেরিক ডিজিজেস-এ পিএইচডি করাকালীন গবেষণা করেছেন শিগেলা সনেল এবং কলিসিন রেসিস্ট্যান্স-এর প্রক্রিয়ায় উদ্ভুত অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বায়োমলিকিউলস-এর কার্যকারিতা নিয়ে।

শ্যামল রায়- অধ্যাপক এবং ডিন, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফার্মাসিউটিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ (এনআইপিইআর)

উপস্থিতির শংসাপত্র: সম্পূর্ণ ওয়েবিনারটিতে উপস্থিতির ভিত্তিতে মিলবে এবিপি এডুকেশনের শংসাপত্র।

হেলথ ইজ ওয়েলথ: ফার্মা, বায়ো টেকনোলজি অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সেস ওয়েবিনারটিতে রেজিস্টার করতে ক্লিক করো এখানে

Health CampusToCareer Pharma COVID-19
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy