Advertisement
E-Paper

সার্কিট বেঞ্চ নিয়ে নয়া নির্দেশ নবান্নর

জেলা পরিষদ ডাকবাংলোয় অস্থায়ী আদালত ভবনটি, বিচারপতিদের অস্থায়ী আবাসন এবং ১২০ জন কর্মীর আবাসনগুলির শেষ মুহূর্তের সংস্কার দ্রুত সম্পূর্ণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

অনির্বাণ রায়

শেষ আপডেট: ০৬ মে ২০১৮ ০২:০৯
অপেক্ষা: সাজিয়ে তোলার ভাবনা অস্থায়ী ভবনকে। নিজস্ব চিত্র

অপেক্ষা: সাজিয়ে তোলার ভাবনা অস্থায়ী ভবনকে। নিজস্ব চিত্র

আগামী জুলাই থেকেই জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার কথা। তাই দু’মাসের মধ্যে বেঞ্চের অস্থায়ী ভবনটি সাজিয়ে তোলার নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন। জেলা পরিষদ ডাকবাংলোয় অস্থায়ী আদালত ভবনটি, বিচারপতিদের অস্থায়ী আবাসন এবং ১২০ জন কর্মীর আবাসনগুলির শেষ মুহূর্তের সংস্কার দ্রুত সম্পূর্ণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

অস্থায়ী আদালত ভবনের কোনও নকশা এতদিন প্রশাসনের কাছে ছিল না। আজ রবিবারের মধ্যে নকশা জমা দিতে বলা হয়েছে পূর্ত দফতরকে। জুবিলি পার্কে বিলাসবহুল অতিথিনিবাস বিচারবিভাগের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। সেখানে দু’জন বিচারপতি থাকবেন। নবান্নের নির্দেশেই গত সপ্তাহে পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব জেলা পরিষদ ডাকবাংলো-সহ কয়েকটি ভবন পরিদর্শন করেছেন। গত মাসে কলকাতা হাইকোর্টের প্রতিনিধি দলও সার্কিট বেঞ্চের পরিকাঠামো দেখে গিয়েছেন। তার পরেই বেঞ্চের কাজ শুরুর প্রক্রিয়ায় গতি এসেছে। সূত্রের খবর, অস্থায়ী ভাবে সার্কিট বেঞ্চে বিচারপ্রক্রিয়া চালু করতে আপত্তি নেই বলে কলকাতা হাইকোর্ট থেকে রাজ্যকে জানানো হয়েছে। আপাতত সপ্তাহে তিনদিন করে এজলাস চলবে। দু’টি সিঙ্গল বেঞ্চ এবং দু’টি ডিভিশন বেঞ্চে মামলার শুনানি হবে। ছ’জন বিচারপতির থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পর্যটনমন্ত্রী গৌতম বলেন, “আমাকে পরিকাঠামো পরিদর্শনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। রাজ্য সরকার অস্থায়ী ভাবে বেঞ্চ চালু করার যাবতীয় পরিকাঠামো তৈরি করে রেখেছে। একেবারে শেষ মুহূর্তের কাজ চলছে।”

জলপাইগুড়ির পাহাড়পুরে হাইকোর্টের বেঞ্চের জন্য ৪০ একর জমি অধিগ্রহণ করে রেখেছে রাজ্য সরকার। সেই জমিতে ২০১২ সালে হাইকোর্ট ভবনের শিলান্যাসও হয়েছে।

Circuit House Nabanna নবান্ন
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy