Advertisement
E-Paper

বিক্ষোভ হামবুর্গে

শুক্রবার সকালে উত্তর জার্মানির এই বন্দর শহরটার ঘুম ভেঙেছে হেলিকপ্টার আর সাইরেনের তীব্র শব্দে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোয় ভিড় করে থাকা প্রতিবাদীদের হটাতে ব্যস্ত পুলিশ। ওই সব রাস্তা দিয়েই যাওয়ার কথা দু’দিনের জি ২০ সম্মেলনে আসা বিভিন্ন দেশের তাবড় নেতাদের।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ০৮ জুলাই ২০১৭ ০৪:১৭
প্রতিরোধ: বিক্ষোভকারীদের থামাতে জলকামান। ছবি: এএফপি।

প্রতিরোধ: বিক্ষোভকারীদের থামাতে জলকামান। ছবি: এএফপি।

নরকে স্বাগত। এই স্লোগানে লেখা পোস্টার-ব্যানারে ছেয়ে গিয়েছে হামবুর্গ। শুক্রবার সকালে উত্তর জার্মানির এই বন্দর শহরটার ঘুম ভেঙেছে হেলিকপ্টার আর সাইরেনের তীব্র শব্দে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোয় ভিড় করে থাকা প্রতিবাদীদের হটাতে ব্যস্ত পুলিশ। ওই সব রাস্তা দিয়েই যাওয়ার কথা দু’দিনের জি ২০ সম্মেলনে আসা বিভিন্ন দেশের তাবড় নেতাদের।

জায়গায় জায়গায় পুড়ছে গাড়ি। থিকথিকে কালো ধোঁয়ার কুন্ডলী চোখে পড়েছে ভোরবেলাতেও। প্রতিবাদটা চলছিল কয়েক দিন ধরেই। বৃহস্পতিবার রাতে সেটা চরম হয়ে ওঠে। আজ থেকে শুরু সম্মেলন। তার আগে বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে পুলিশ মাঠে নামাল জলকামান, কাঁদানে গ্যাস আর পেপার স্প্রে। বিক্ষোভে জখম হয়েছেন ৭৬ জন পুলিশ অফিসার।

বৃহস্পতিবার ১৩ হাজার প্রতিবাদী ‘নরকে স্বাগত’ (‘ওয়েলকাম টু হেল’) মিছিলে যোগ দেন। কিন্তু প্রতিবাদ কেন? ‘ওয়েলকাম টু হেল’-এর আয়োজক আন্দ্রিয়াস ব্লেখশ্মিট বলছেন, ‘‘বিশ্ব জুড়ে ক্ষুধা, যুদ্ধ আর আবহাওয়া বিপর্যয়ের নারকীয় পরিস্থিতির জন্য দায়ী জি ২০ নীতি।’’

বিক্ষোভের জেরে গেস্টহাউস ছেড়ে বেরোতেই পারেননি মার্কিন ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প। তিনি অবশ্য টুইট করেছেন, ‘‘হামবুর্গ প্রতিবাদে যাঁরা জখম, তাঁদের কথা ভাবছি। সবাই যেন নিরাপদে থাকে।’’

Hamburg G-20 S BRICS protest হামবুর্গ ব্রিকস জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy