ছিলেন রাস্তায়। উঠে এলেন প্রাসাদে। মিলল লোভনীয় চাকরির প্রস্তাবও। তাও আবার রাতারাতি। ঠিক যেন রূপকথার গল্প! এখনও বিশ্বাস হচ্ছেনা অ্যান্টনি টোরেসের। চোখের নিমেষেই ঘটে গেল সবকিছু। সৌজন্যে সোশ্যাল মিডিয়া।
৫৬ বছরের অ্যান্টনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির বাসিন্দা। ভবঘুরের মতোই জীবন কাটাচ্ছিলেন এতদিন। শারীরিক অসুস্থতার জেরে কর্মশক্তি হারিয়েছিলেন। রোজগার ছিল না। ছিল না মাথার ওপর ছাদও। বাধ্য হয়ে রাস্তায় ঠাঁই নিতে হয় তাঁকে। পরিবার পরিজন যে ছিল না, তা নয়। তবে কারও ঘাড়ে বোঝা হতে চাননি তিনি।
তাই কখনও সেতুর নীচে মাথা গুঁজতেন। কখনও পড়ে থাকতেন রাস্তার ধারে। তবে তাতেও শান্তি ছিল না। পথ চলতি মানুষের দয়া দাক্ষিণ্য মিলত বটে। কিন্তু রাতের অন্ধকারে তাও লুঠ হয়ে যেত। বাধ্য হয়ে একদিন নিজের এক ভাইকে ফোন করেন তিনি। আশ্রয়ের প্রার্থনা করেন।