ফাইল চিত্র।
প্রতি ২৪ ঘণ্টায় পাল্টাচ্ছে উত্তর কোরিয়ার কোভিড পরিস্থিতি। অভিমুখ খারাপের দিকেই। কোভিডে প্রথম মৃত্যুর খবর সামনে আসার পর থেকে সোমবার পর্যন্ত দেশ জুড়ে কমপক্ষে ৫০ জন প্রাণ হারিয়েছেন বলে প্রশাসন সূত্রের খবর। সংক্রমিত দশ লক্ষেরও বেশি। দেশ জুড়ে এই গুরুতর অবস্থা সামাল দিতে এ বার সেনাকে কাজে লাগানোর দিকে ঝুঁকলেন শাসক কিম জং উন।
যুদ্ধকালীন তৎপরতায় অন্তত রাজধানীর বাসিন্দাদের কাছে প্রয়োজনীয় ওষুধ পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বাহিনীকে। যদিও এখনও ‘কোভিড’ নামটি উচ্চারণ করতে শোনা যায়নি সরকারি মুখপাত্রদের। বরং ক্রমাগত ‘জ্বর’ শব্দটিই ব্যবহার করে চলেছেন তাঁরা।
সামরিক বা কূটনৈতিক দিক থেকে যতই দ্বৈরথ থাক না কেন, প্রতিবেশী রাষ্ট্রটির এই দুঃসময়ে মানবিক সাহায্যের আশ্বাস নিয়ে এগিয়ে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়া। সে দেশের প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক-ইয়োল সোমবার বলেন, ‘‘উত্তর কোরিয়া যদি সাড়া দেয় (সাহায্য নিতে), তা হলে কোভিড টিকা-সহ যাবতীয় প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র, চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং স্বাস্থ্যকর্মী— সব কিছুই পাঠানোর ব্যবস্থা করতে আমরা প্রস্তুত।’’ পাশাপাশি এই সময়ে উত্তর কোরিয়ার জন্য সহযোগিতা আরও কী কী ভাবে বাড়ানো যায়, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গেও সে প্রসঙ্গে আলোচনা করবেন বলে জানান প্রেসিডেন্ট সুক-ইয়োল। এই সপ্তাহেই দক্ষিণ কোরিয়া সফরে আসছেন বাইডেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy