পার্সিভিয়ারেন্স-এর তোলা মঙ্গলের নতুন ছবি। সৌজন্যে: নাসা।
মঙ্গলগ্রহে শুধু নদীই ছিল না, হয়তো বেশ স্রোতও ছিল তাতে। সম্ভবত ছিল হ্রদও। লাল গ্রহ থেকে আমেরিকান মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা-র যান (রোভার) ‘পার্সিভিয়ারেন্স’ আবার নতুন ছবি পাঠিয়েছে। তাতে সেই উচ্ছল নদীরই চিহ্ন মিলছে বলে প্রাথমিক ভাবে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। তাৎপর্যপূর্ণ হল, মঙ্গলের নদীর গভীরতা ও স্রোত, দুই-ই প্রথমে যা ভাবা হয়েছিল, তার চেয়েও বেশি ছিল বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ মার্চের মধ্যে মঙ্গলের যে জায়গাটিতে নিজের মাস্টক্যাম-জ়েড ক্যামেরায় ‘পার্সিভিয়ারেন্স’ এই ছবিটি তুলেছে, বিজ্ঞানীরা তাকে বলেন, ‘স্ক্রিঙ্কল হ্যাভ্ন’। তাঁদের অনুমান, এখানে খরস্রোতা ও গভীর এক নদী ছিল বলেই এই পাথরগুলি এমন স্তরে স্তরে বিন্যস্ত। মঙ্গল থেকে আসা ছবিতে এমন প্রমাণ এই প্রথম মিলল। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে মঙ্গলে নামার পরে সেখানকার জেজ়েরো গহ্বর অঞ্চলে অনুসন্ধান চালাচ্ছে নাসার যানটি। বিজ্ঞানীদের সন্দেহ, মঙ্গলের বিভিন্ন জলধারা এসে মিশত জেজ়োরো গহ্বরেই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy