Tunnel beneath a tree in Poland may lead to Hitler's Amber room dgtl
URL Copied
আন্তর্জাতিক
গাছের নীচে রহস্যময় সুড়ঙ্গ, খোঁজ মিলবে হিটলারের বিপুল গুপ্তধনের?
নিজস্ব প্রতিবেদন
২০ জুন ২০১৯ ১০:২৫
Advertisement
১ / ১৩
গুপ্তধনের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বরাবরই। আর সেই গুপ্তধন যদি হয় হিটলারের নাৎসি বাহিনীর লুট করা? তবে তা নিয়ে আগ্রহ বাড়তে বাধ্য। গুপ্তধন অনুসন্ধানকারী দল এ বার উত্তর-পূর্ব পোল্যান্ডে এক গাছের নীচে খুঁজে পেলেন এমন এক রহস্যময় সুড়ঙ্গের দরজা(হ্যাচ) যা প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে সেই ‘অ্যাম্বার রুম’এর দরজা।
২ / ১৩
কী এই অ্যাম্বার রুম? অষ্টাদশ শতকে রাশিয়ার রাজা পিটার দ্য গ্রেট-এর সময় বানানো হয়েছিল এই ‘অ্যাম্বার রুম’।
Advertisement
Advertisement
৩ / ১৩
মনে করা হয় ১৭১৬ খ্রিস্টাব্দে প্রুশিয়ার রাজা ফ্রেডরিক উইলহেম প্রথম পিটার দ্য গ্রেট-এর রাজপ্রাসাদ পরিদর্শনের সময় খুশি হয়ে তাঁকে এই সুসজ্জিত, মনিমুক্ত খচিত ঘরটি উপহার স্বরূপ দেন।
৪ / ১৩
রত্ন শোভিত, চারিদিকে আয়না লাগানো চোখ ধাঁধানো এই ঘরটি বানাতে নাকি সময় লেগেছিল প্রায় দশ বছর। খরচ হয়েছিল এখনকার সময়ে দাঁড়িয়ে প্রায় ২৫ কোটি টাকা।
Advertisement
৫ / ১৩
১৬ ফুট প্রস্থ বিশিষ্ট এক লক্ষেরও বেশি অ্যাম্বার পাথর ছিল এই ঘরে। তা ছাড়াও ছিল হিরে, সোনা ও নানা ধরনের জহরত।
৬ / ১৩
১৭৫৫ খ্রিস্টাব্দে এটিকে রাশিয়ার তৎকালীন রাজধানী সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে ১৭ মাইল দক্ষিণে ক্যাথরিন প্যালেস-এ নিয়ে যাওয়া হয়।
৭ / ১৩
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলারের নাৎসি বাহিনীর হাতে ১৫-২০ লক্ষ শিশু-সহ খুন হয়েছিলেন প্রায় এক কোটি মানুষ। লুট হয়েছিল বহু ধনসম্পদ।
৮ / ১৩
খোয়া যাওয়া ধনসম্পদের মধ্যে একটি হল এই অ্যাম্বার রুম। ১৯৪১ সালে জার্মানি রাশিয়া আক্রমণের সময় নাৎসি বাহিনী লুট করে এই ঘরটি।
৯ / ১৩
ওয়াল পেপার দিয়ে ঢেকে রাশিয়ানরা খুব চেষ্টা করেছিলেন ঘরটি রক্ষা করতে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি।
১০ / ১৩
জার্মানরা জানতেন বাইরে থেকে সাদামাটা দেখতে এই ঘরের ভেতরে কী লুকিয়ে রয়েছে। টানা ৩৬ ঘণ্টা চেষ্টা করে তারা ঘরটি দখলে নেয় ও জার্মানিতে নিয়ে চলে আসে।
১১ / ১৩
১৯৪৫ সালের জানুয়ারিতে হঠাৎই হাপিশ হয়ে যায় এই ঘরটি।
১২ / ১৩
অনেকে মনে করেন যুদ্ধের সময় বোমার আঘাতে নষ্ট হয়ে যায় এটি। কারও মতে, নাৎসি বাহিনীই সুরক্ষিত জায়গায় এটিকে পাচার করে দেয়।
১৩ / ১৩
পোল্যান্ডে পাওয়া এই গুপ্ত সুড়ঙ্গের দরজা হয়ত এক অজানা রহস্যেরই পর্দা উন্মোচন করতে চলেছে। কী আছে ওই দরজার পিছনে? যুদ্ধে অকালে মারা যাওয়া মানুষের বুক ফাটা কান্না না অতুল ধনরাশি!