পুনর্গণনার দাবি। ছবি: রয়টার্স।
নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে তুরস্কে ঐতিহাসিক গণভোটের ফল বাতিল করার দাবি তুললেন বিরোধীরা। প্রেসিডেন্টের হাতে একচ্ছত্র ক্ষমতা তুলে দিতে সংবিধান সংশোধনের প্রস্তাব নিয়ে গত কাল গণভোটের পথে হাঁটে তুরস্ক। গভীর রাতে ভোট গণনা শেষ হওয়ার পরেই প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইপ এর্দোগান জানিয়ে দেন, জয়ী হয়েছেন তিনিই। আনুষ্ঠানিক ভাবে চূড়ান্ত ফল ঘোষণা হবে ১১ থেকে ১২ দিন বাদে। গণভোটে সাফল্যের জন্য এর্গোদানকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে সৌদি আরব।
নির্বাচনী বোর্ড জানিয়েছে, সংবিধান সংশোধনের পক্ষে ভোট পড়েছে ৫১.৪১ শতাংশ। বিপক্ষে ৪৮.৫৯ শতাংশ। যদিও বিরোধীরা বলছেন, প্রচার পর্ব থেকেই একপেশে এই নির্বাচন। সর্বত্র প্রাধান্য ছিল ‘হ্যাঁ-পন্থীদের’ই। ধরপাকড়, মারধর এমনকী হুমকির মুখেও পড়তে হয় ‘না-পন্থীদের’। তাঁরা অভিযোগ করেছেন, সরকারি ছাপ মারা নেই এমন ব্যালট বাক্সগুলিকেও বৈধ হিসেবে গণনা করেছে নির্বাচনী বোর্ড। তাঁদের হুঁশিয়ারি, বোর্ড যদি এই সিদ্ধান্ত পুর্নবিবেচনা না করে, তবে ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালতের দ্বারস্থ হবেন তাঁরা. এই পরিস্থিতিতে দেশে জরুরি অবস্থার মেয়াদ আরও বাড়ানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে নিরাপত্তা কাউন্সিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy