কাজের সূত্রে সারাক্ষণ নানা ধরনের পোশাক পরি, তাই পুজোর ক’দিন আমি শাড়িতে শারদসুন্দরী
শহর জুড়ে হোর্ডিং, ছাতিম ফুলের গন্ধ, দূর থেকে ভেসে আসা ঢাকের আওয়াজ ছাড়া কি পুজো ভাবা যায়! প্রতি বছরের মতো এ বারও তাই শহরেই থাকছি।
মহারাজের শেষের একটা কথা খুব ভাল লাগল, আমরা সবাই এক তুমি-আমি আলাদা কেউ না
ছোটবেলার পুজো একদম অন্য রকম ছিল পার্নো মিত্রের। কী করতেন তিনি?
আমার জন্য নতুন জামা কেনার দায়িত্ব হল মায়ের। প্রতি বছর মায়ের দেওয়া পোশাক পরেই অঞ্জলি দিতাম।
পুজোর প্রেম নিয়ে কত কী পরিকল্পনা করতে দেখেছি বন্ধুদের। সেজেগুজে মণ্ডপে মণ্ডপে ঘুরে বেরিয়ে ছবি তোলা— এ সব দূর থেকে দেখতে ভাল লাগে আমার।
আমার পুজো মানেই আড্ডারূপেণ সংস্থিতা! বন্ধুদের বাড়ি যাওয়া, মন খুলে কথা, হাসাহাসি। পুজোয় বেশ কিছু বন্ধুর বাড়ি যাওয়ার নেমন্তন্ন ইতিমধ্যেই পেয়ে গিয়েছি।
কোথায় থাকত এলাকা চিনতাম, বাড়ি চেনা ছিল না। পর পর দু’বছর পুজোয় আমরা তিন বন্ধু মিলে ওই এলাকার পুজোয় ঘুরঘুর। যদি তার দেখা মেলে!
পুজো মানে নতুন গান। পুজো মানে দেশ-বিদেশে গানের একাধিক অনুষ্ঠান।
পুজো শুরু হওয়ার আগেই ছুটি কাটিয়ে এলাম। সদ্য কলকাতায় ফিরেছি।