পেশাদারি ধাঁচে তদন্ত আর তদন্ত করতে গিয়ে অ্যাডভেঞ্চার, দুইয়ের মধ্যে ফারাক বিস্তর। শুক্রবার ব্লগে এ কথা উল্লেখ করে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক কাণ্ডে সিবিআইয়ের এফআইআরকে কার্যত একহাত নিলেন অরুণ জেটলি। চিকিৎসার জন্য বিদেশে থাকা মন্ত্রীর প্রশ্ন, যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, মামলা শুধু তাঁদের নামে সীমাবদ্ধ না রেখে প্রায় পুরো ব্যাঙ্কিং শিল্পের পরিচিত মুখেদের নাম সেখানে তুলে আনা কি আদৌ যুক্তিযুক্ত? তা করে আদপে কোন উদ্দেশ্যই বা সিদ্ধ হচ্ছে?
মামলায় অভিযুক্ত হিসেবে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের প্রাক্তন সিইও চন্দা কোছর, তাঁর স্বামী দীপক কোছর, ভিডিওকনের বেণুগোপাল ধুতের নাম তো আছেই। উল্লেখ আছে আরও অনেকের। আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কেরই সিইও সন্দীপ বক্সি, ভারতে গোল্ডম্যান স্যাক্সের চেয়ারম্যান সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়, আইসিআইসিআই-প্রুডেন্সিয়াল লাইফের এমডি এন এস কান্নন, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাঙ্কের সিইও জারিন দারুওয়ালা, টাটা ক্যাপিটালের এমডি রাজীব সবরওয়াল, নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্কের কর্ণধার কে ভি কামাথ। একাংশের মতে, সেই কারণেই এই তোপ জেটলির। ব্যাঙ্কিং শিল্পে যাতে অকারণ আতঙ্ক না ছড়ায়, তা-ই নিশ্চিত করতে চেয়েছেন তিনি।