E-Paper

জানুয়ারি-মার্চে বৃদ্ধির গতি শ্লথ হওয়ার আশঙ্কা

মোট ৫৪ জন অর্থনীতিবিদকে নিয়ে সমীক্ষা হয়েছিল। তাঁদের বেশির ভাগই বলছেন, বৃদ্ধির গতি কমার কারণ দুর্বল চাহিদা। কারখানায় উৎপাদন এবং পরিষেবা, দুই ক্ষেত্রই মন্থর হওয়া এবং কৃষি উৎপাদনে ভাটা।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৮ মে ২০২৪ ০৮:০৯

—প্রতীকী চিত্র।

গত অর্থবর্ষের প্রথম তিনটি ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৮ শতাংশের বেশি। ফলে চতুর্থ ত্রৈমাসিক (জানুয়ারি-মার্চ) নিয়ে প্রত্যাশা বেড়েছে। তবে সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের সমীক্ষায় তার গতি কমে ৬.৭ শতাংশে দাঁড়াতে পারে বলেই পূর্বাভাস দিয়েছেন অর্থনীতিবিদেরা। যা বছর খানেকের মধ্যে সব থেকে শ্লথ।

মোট ৫৪ জন অর্থনীতিবিদকে নিয়ে সমীক্ষা হয়েছিল। তাঁদের বেশির ভাগই বলছেন, বৃদ্ধির গতি কমার কারণ দুর্বল চাহিদা। কারখানায় উৎপাদন এবং পরিষেবা, দুই ক্ষেত্রই মন্থর হওয়া এবং কৃষি উৎপাদনে ভাটা। তবে একাংশের ধারণা, বৃদ্ধির আরও কমে ৫.৬% হতে পারে। কারও মতে, ৮% অসম্ভব নয়। বাস্তবে কী হল, সেটা জানা যাবে আগামী ৩১ মে। সম্প্রতি মূল্যায়ন সংস্থা ইন্ডিয়া রেটিংসও জানুয়ারি-মার্চে ৬.২% বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিয়েছে। মূল্যায়ন সংস্থা ইক্রার পূর্বাভাস ৬.৭%।

সংবাদ সংস্থার সমীক্ষায় সিংহভাগ অর্থনীতিবিদেরই বক্তব্য, দেশের লক্ষ লক্ষ অল্প বয়সি কর্মপ্রার্থীদের চাকরি দিতে হলে বার্ষিক ৮% বা তার বেশি আর্থিক বৃদ্ধি প্রয়োজন। যদিও অনেকেই ধারাবাহিক ভাবে তা অর্জনের ব্যাপারে সংশয়ী। পূর্বাভাসেও ইঙ্গিত, তেমন দিন আসতে দেরি আছে। গত অর্থবর্ষে গড় বৃদ্ধি ৭.৭% হতে পারে। চলতি এবং আগামীতে যথাক্রমে ৬.৮% এবং ৬.৬%। একাংশের বার্তা, ৫-৬ শতাংশ মন্দ নয়। তবে ক্ষমতার সদ্ব্যবহার করতে সংস্কারে অনড় থাকতে হবে। মোদী জমানার দ্বিতীয় দফায় যা ধাক্কা খেয়েছে কিছুটা।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

GDP growth GDP GDP Rate GDP Growth rate

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy