Advertisement
E-Paper

বেজিং বৈঠকের মুখে গোসা ট্রাম্পের উপরেই

এই দর কষাকষিতে যুক্ত কেন্দ্রের তিন কর্তা জানান, ভারত ছাড়ের জন্য ওয়াশিংটনের কাছে আবেদন জানিয়েছে। এখনও উত্তর আসেনি। তারা শুল্ক-সিদ্ধান্তে অটল থাকলে, ডব্লিউটিওর দরজায় কড়া নাড়া হতে পারে। এ নিয়ে মন্তব্যে রাজি হননি ইস্পাতমন্ত্রী চৌধুরী বীরেন্দ্র সিংহ। শুধু বলেছেন, ‘‘আবেদন এখন আমেরিকার টেবিলে। তারা বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছে।’’

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৪ এপ্রিল ২০১৮ ১৬:৩০

ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামে চড়া শুল্ক থেকে আমেরিকা ভারতকে রেহাই না দিলে, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) দ্বারস্থ হতে পারে দিল্লি। নরেন্দ্র মোদীর বেজিং যাত্রার আগে যা তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন অনেকে।

এই দর কষাকষিতে যুক্ত কেন্দ্রের তিন কর্তা জানান, ভারত ছাড়ের জন্য ওয়াশিংটনের কাছে আবেদন জানিয়েছে। এখনও উত্তর আসেনি। তারা শুল্ক-সিদ্ধান্তে অটল থাকলে, ডব্লিউটিওর দরজায় কড়া নাড়া হতে পারে। এ নিয়ে মন্তব্যে রাজি হননি ইস্পাতমন্ত্রী চৌধুরী বীরেন্দ্র সিংহ। শুধু বলেছেন, ‘‘আবেদন এখন আমেরিকার টেবিলে। তারা বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছে।’’

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুক্তি ছিল, জাতীয় সুরক্ষার স্বার্থেই শুল্ক বসানোর পদক্ষেপ। কিন্তু পরে কিছু ‘বন্ধু’ দেশকে ছাড় দেয় আমেরিকা। তখনই অনেকে বলেন, এতে স্পষ্ট তাদের নিশানা চিন। উল্টো দিকে দিল্লি বলেছিল, ওই শুল্ক তেমন প্রভাব ফেলবে না ভারতের রফতানিতে। তাই ডব্লিউটিও-য় নালিশের এই ইঙ্গিতে অনেকেই অবাক। তাঁদের প্রশ্ন, হালে বেজিংয়ের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামতের চেষ্টা করছে মোদী সরকার। বার্তা দিচ্ছে বন্ধুত্বের। সেই লক্ষ্যে এ মাসেই ফের বেজিং যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই পরিস্থিতিতে মার্কিন শুল্ক নিয়ে ফোঁস করার ইঙ্গিত কি তবে বেজিংয়ের প্রতি বার্তা? বলতে চাওয়া যে, নিজেদের উপর প্রভাব সীমিত হলেও পড়শির পাশে আছি? কারণ, ওই শুল্কে অন্যতম ক্ষুব্ধ দেশ যে চিনই!

steel aluminium
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy