E-Paper

ফ্ল্যাট বিক্রির অনিয়ম বন্ধে

পশ্চিমবঙ্গ চেয়ারম্যান সুশীল মোহতার বক্তব্য, কয়েক জনের জন্য নির্মাতারা বদনাম হচ্ছেন। আবাসন ক্ষেত্রে আরও স্বচ্ছতার লক্ষ্যে ছোট প্রকল্পও কেন্দ্রীয় আবাসন নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় আসুক।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৬ মার্চ ২০২৩ ০৮:২৮
A Photograph of flats

৫০০ বর্গ মিটারের (৭.৪৭৫ কাঠা) বড় জমি বা আটটি ফ্ল্যাটের থেকে বড় আবাসনে আইনটি প্রযোজ্য। প্রতীকী ছবি।

আবাসন প্রকল্প শেষ হওয়ার শংসাপত্র বা ‘কমপ্লিশন সার্টিফিকেট’ (সিসি) দেওয়ার আগে সরকারকে জানাতে হবে, কোন প্রোমোটার কোন কোন ক্রেতাকে ফ্ল্যাট বিক্রি করেছেন। বুধবার নবান্নে শিল্পের সঙ্গে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, একটাই ফ্ল্যাট একাধিক ব্যক্তিকে বেচার অভিযোগ আসছে। অসুবিধায় পড়ছেন মানুষ। তাই সিসি দেওয়ার আগে বিক্রির তথ্য জানা জরুরি। মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী এবং আবাসনমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসকে তাঁর নির্দেশ, সমস্যাটি নিয়ে সমীক্ষা চালিয়ে রিপোর্ট দিতে হবে।

এই অভিযোগের কথা মুখ্যমন্ত্রীকে জানিয়েছিলেন আবাসন শিল্পের সংগঠন ক্রেডাইয়ের কর্তারা। ক্রেডাই (পশ্চিমবঙ্গ) চেয়ারম্যান সুশীল মোহতার বক্তব্য, কয়েক জনের জন্য নির্মাতারা বদনাম হচ্ছেন। আবাসন ক্ষেত্রে আরও স্বচ্ছতার লক্ষ্যে তাঁর প্রস্তাব, ছোট প্রকল্পও কেন্দ্রীয় আবাসন নিয়ন্ত্রণ আইনের (রেরা) আওতায় আসুক। এখন ৫০০ বর্গ মিটারের (৭.৪৭৫ কাঠা) বড় জমি বা আটটি ফ্ল্যাটের থেকে বড় আবাসনে আইনটি প্রযোজ্য। মোহতাদের পরামর্শ, ন্যূনতম ওই সীমা কমিয়ে তিন কাঠার বেশি জমি এবং ছ’টির বেশি ফ্ল্যাটের প্রকল্পেও তা চালু হোক।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Flat Flat price RERA

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy