Advertisement
E-Paper

নতুন চাকরি তিন গুণ, দাবি ইপিএফ পরিসংখ্যানে

ইপিএফও-র হিসেব বলছে, আগের বছরের ফেব্রুয়ারির তুলনায় এ বছরে সদস্য বেড়েছে প্রায় তিন গুণ। গত বছর ওই সময়ে তা ছিল ২.৮৭ লক্ষ।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ২১ এপ্রিল ২০১৯ ০২:১২

একের পর এক সমীক্ষা দেশে কর্মসংস্থান নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। বিরোধীরা ক্রমাগত আক্রমণ করছেন। তার জবাবে কয়েক দিন আগেই নীতি আয়োগের সিইও অমিতাভ কান্ত বলেছিলেন, চাকরি ছাড়া চড়া বৃদ্ধি সম্ভব নয়। আর শনিবার কর্মী প্রভিডেন্ট ফান্ডের (ইপিএফও) পরিসংখ্যান জানাল, ফেব্রুয়ারিতে তাদের নিট হিসেবে সদস্য সংখ্যা ৮.৬১ লক্ষ বেড়েছে। যাকে কি না নতুন চাকরি তৈরির পরিসংখ্যান বলেই দাবি করে নরেন্দ্র মোদী সরকার।

ইপিএফও-র হিসেব বলছে, আগের বছরের ফেব্রুয়ারির তুলনায় এ বছরে সদস্য বেড়েছে প্রায় তিন গুণ। গত বছর ওই সময়ে তা ছিল ২.৮৭ লক্ষ। ফেব্রুয়ারিতে সবচেয়ে বেশি চাকরি পেয়েছেন ২২-২৫ বছর বয়সিরা। তার পরেই ১৮-২১ বছরের কর্মীরা। অর্থাৎ কি না তরুণ প্রজন্ম। যদিও বিশেষজ্ঞদের একাংশ এবং বিরোধীদের বক্তব্য, এর মধ্যে অসংগঠিত ক্ষেত্র থেকে সংগঠিত ক্ষেত্রে আসা কর্মীরাও থাকেন। কেন্দ্রের নতুন চাকরির দাবি ঠিক নয়।

ইপিএফওর এক কর্তাই বলেন, নতুন সদস্যের সংখ্যা প্রকাশ করা হচ্ছে ঠিকই। কিন্তু যে সব সংস্থা বন্ধ রয়েছে, তার কোনও পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হচ্ছে না। ওই সব সংস্থার বহু কর্মীর নাম এখনও পিএফের খাতায় রয়েছে। অথচ তাঁদের নামে টাকা জমা পড়ছে না। ওই সব কর্মী খাতায় কলমে চাকরিতে থাকলেও, আসলে তাঁদের মধ্যে অনেকেই কর্মহীন।

এ দিন জানুয়ারির নতুন চাকরির পরিসংখ্যান সংশোধন করেছে ইপিএফও। তারা বলেছিল ওই মাসে ৮.৯৬ লক্ষ নতুন চাকরি হয়েছে। যা ছিল ১৭ মাসে সর্বোচ্চ। শনিবার জানিয়েছে, ওই সংখ্যা ৮.৯৪ লক্ষ। পিএফ ছেড়ে যাওয়া কর্মীর সংখ্যাও সংশোধন করা হয়েছে। আগে বলা হয়, ২০১৮ সালের মার্চে ২৯,০২৩ জন প্রকল্প ছেড়েছেন। এ বার জানানো হয়েছে, তা আসলে ৫৫,৯৩৪। তবে এঁদের মধ্যে কত জন অবসর নিয়েছেন এবং কত জন চাকরি খুইয়েছেন, তার তথ্য অবশ্য প্রকাশ করা হয়নি।

Job EPF
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy