E-Paper

তথ্য পাওয়াই ‘কঠিন’, আদানি তদন্তে ক্ষোভ

বারমুডা এবং মরিশাসের এমন আটটি তহবিলের মধ্যে ছ’টি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। ওই লগ্নির মাধ্যমে ঠিক কারা লাভবান হয়েছিল, সেই তথ্য অনুসন্ধান করা এখন সেবির পক্ষে কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ০৮:২১
An image of Gautam Adani

—প্রতীকী চিত্র।

সম্প্রতি অর্গানাইজ়ড ক্রাইম অ্যান্ড করাপশন রিপোর্টিং প্রোজেক্ট (ওসিসিআরপি) তাদের অনুসন্ধানমূলক রিপোর্টে দাবি করেছিল, বিদেশের লগ্নি তহবিলকে কাজে লাগিয়ে আদানি গোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ব্যক্তিরা ঘুরপথে ওই গোষ্ঠীর বিভিন্ন সংস্থার অংশীদারি নিয়ন্ত্রণ করেছেন। ভারতের নিয়ন্ত্রণ বিধি অনুযায়ী বেআইনি ভাবে তা করা হয়েছে। প্রায় একই রকম অভিযোগ করা হয়েছিল হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের রিপোর্টেও। বুধবার সংবাদমাধ্যমের খবর, বারমুডা এবং মরিশাসের এমন আটটি তহবিলের মধ্যে ছ’টি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। ফলে ওই লগ্নির মাধ্যমে ঠিক কারা লাভবান হয়েছিল, সেই তথ্য অনুসন্ধান করা এখন সেবির পক্ষে কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই নিয়ে এ দিন মোদী সরকারের উদ্দেশে ফের তোপ দেগেছে কংগ্রেস। আবারও দাবি তুলেছে যৌথ সংসদীয় কমিটির (জেপিসি) তদন্তের।

এ দিন নিজের এক্স হ্যান্ডলে সংবাদমাধ্যমের খবরটি দিয়েছেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ। সঙ্গে দিয়েছেন ২০১৪ সালে ব্রিসবেনের জি২০ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বক্তৃতা সম্পর্কিত একটি রিপোর্ট। রমেশের বক্তব্য, ওই সম্মেলনে কর ফাঁকির স্বর্গরাজ্যগুলিকে যাতে কেউ বেআইনি ভাবে ব্যবহার করতে না পারে, তার জন্য দেশগুলির মধ্যে সমন্বয় চেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। মুখে সে কথা বললেও কাজের কাজ তিনি কিছু করেননি। তাঁর আরও অভিযোগ, সেবি যথেষ্ট আগে তদন্ত শুরু করলে ওই সমস্ত লেনদেনে কারা উপকৃত হয়েছিল তা জানতে পারত।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Sebi Adani Group Gautam Adani

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy