Advertisement
E-Paper

মজুরি নিয়ে রফাসূত্র চা বাগানে

বড় নোট বাতিলের জেরে মজুরি হাতে পাননি উত্তরবঙ্গের বেশির ভাগ চা শ্রমিক। অবশেষে প্রশাসনের মধ্যস্থতায় কিছু চা বাগানের মজুরি নিয়ে রফাসূত্র মিলল। রবিবার দুপুরে চা বাগানের মালিকদের নিয়ে আলিপুরদুয়ারে প্রশাসনিক বৈঠক হয়। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, আপাতত বাগান কর্তৃপক্ষ মজুরির টাকা চেকে প্রশাসনকে জমা দেবেন।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ১৪ নভেম্বর ২০১৬ ০৩:০৩

বড় নোট বাতিলের জেরে মজুরি হাতে পাননি উত্তরবঙ্গের বেশির ভাগ চা শ্রমিক। অবশেষে প্রশাসনের মধ্যস্থতায় কিছু চা বাগানের মজুরি নিয়ে রফাসূত্র মিলল।

রবিবার দুপুরে চা বাগানের মালিকদের নিয়ে আলিপুরদুয়ারে প্রশাসনিক বৈঠক হয়। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, আপাতত বাগান কর্তৃপক্ষ মজুরির টাকা চেকে প্রশাসনকে জমা দেবেন। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের অনুমতি নিয়ে প্রশাসন ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তুলে মজুরি মেটাবে। প্রশাসন অবশ্য চা শ্রমিকদের সরাসরি মজুরি দেবে না। বাগান কর্তৃপক্ষের হাতেই সেই টাকা তুলে দেবে। আলিপুরদুয়ারের জেলাশসাক দেবীপ্রসাদ করণম বলেন, ‘‘আশা করছি এই সিদ্ধান্তে আপাতত সমস্যা মিটবে।’’ দার্জিলিঙের চা বাগানগুলিতেও একই ভাবে সমস্যা মেটানোর চেষ্টা চলছে।

এ দিনের বৈঠকে ছিলেন বিভিন্ন ব্যাঙ্কের তরফে জেলায় দায়িত্বে থাকা মুখ্য ব্যাঙ্ক ম্যানেজার তুষারকান্তি রায়। তিনি জানান, রাজ্য জেলা প্রশাসনকে বিশেষ অ্যাকাউন্ট খোলার অনুমতি দেবে। সেই অ্যাকাউন্টে অনলাইনে টাকা জমা দেবেন চা বাগানের মালিকরা। তার পর আরবিআইয়ের জেনারেল সেক্রেটারির বিশেষ অনুমতি নিতে হবে, যাতে দশ হাজার টাকার বেশি তোলা যায়। সেই টাকা খুচরো করে বাগান মালিকদের দেওয়া হবে মজুরি মেটানোর জন্য। প্রশাসন হিসেব করে দেখেছে, আলিপুরদুয়ার জেলায় প্রতি পনেরো দিন অন্তর বাগানে মজুরি দিতে দরকার প্রায় আট কোটি টাকা।

North Bengal Tea Estate
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy