Advertisement
২৫ এপ্রিল ২০২৪
Coronavirus

বিধাননগরে করোনা পজ়িটিভ আরও দুই

ঘিঞ্জি ওই ওয়ার্ডের স্বল্প পরিসরে কয়েক হাজার মানুষের বাস। সেখানকার একাধিক বাসিন্দাকে করোনা সন্দেহে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে মানছে পুরসভা।

প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০১ জুন ২০২০ ০২:৩১
Share: Save:

বিধাননগর পুর এলাকায় আরও দু'জনের লালারসের নমুনা রিপোর্ট পজ়িটিভ এল। পুরসভা সূত্রের খবর, এই নিয়ে পুর এলাকায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা হল ১৩২। তাঁদের মধ্যে এক মহিলা-সহ দু’জন সর্বশেষ আক্রান্ত। তাঁরা ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা।

এর আগে ওই ওয়ার্ড থেকে একাধিক ব্যক্তিকে করোনা সন্দেহে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সে কথা মাথায় রেখেই পুর কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি সেখানকার একাধিক ব্যক্তির থেকে লালারসের নমুনা সংগ্রহ করিয়েছিলেন। স্থানীয় কাউন্সিলর নির্মল দত্ত জানান, আক্রান্ত মহিলা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, কিন্তু অন্য জনের খোঁজ মিলছে না।

ঘিঞ্জি ওই ওয়ার্ডের স্বল্প পরিসরে কয়েক হাজার মানুষের বাস। সেখানকার একাধিক বাসিন্দাকে করোনা সন্দেহে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে মানছে পুরসভা। নির্মলবাবু জানাচ্ছেন,যাঁদের মধ্যে সাত জন করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন। সংক্রমিতদের সংস্পর্শে আসা অনেককে কোয়রান্টিন কেন্দ্রে রাখা হয়েছিল। এর পাশাপাশি ৯, ২৮, ৩০ নম্বর ওয়ার্ড থেকেও সংক্রমণের খবর আসছে।

পুরসভা সূত্রের খবর, প্রথম দিকে বাগুইআটি এবং বিধাননগর দক্ষিণ থানা এলাকায় করোনার প্রভাব বেশি দেখা গিয়েছিল। বর্তমানে তা নিয়ন্ত্রিত বলে খবর। কিন্তু বিক্ষিপ্ত ভাবে হলেও নতুন নতুন এলাকা থেকে করোনা সন্দেহে হাসপাতালে ভর্তির সংবাদ চিন্তায় রেখেছে প্রশাসনকে।

এক পুরকর্তা জানান, সতর্কতামূলক পদক্ষেপ করা হচ্ছে ঠিকই। কিন্তু নতুন নতুন এলাকা থেকে বিক্ষিপ্ত ভাবে হলেও করোনা সংক্রমণের খবর আসছে। সেই এলাকাগুলিতে নজর রাখা হচ্ছে। প্রশাসনের তরফে বাসিন্দাদের কাছে আবেদন করা হচ্ছে, দূরত্ব-বিধি বজায় রাখা, মাস্ক পরা-সহ যাবতীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ যেন মানা হয়।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Coronavirus Health Coronavirus Lockdown Covid-19
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE