বিচারকদের সমাজমাধ্যম ব্যবহার করা উচিত নয়— তাঁদের সন্ন্যাসীদের মতো জীবনযাপন করতে হবে এবং কাজ করতে হবে ঘোড়ার মতো। একটি মামলায় এমনই মতপ্রকাশ করলেন শীর্ষ আদালতের দুই বিচারপতি। সাধারণ গৃহী মানুষও কি এই নির্দেশিকা মেনে চলতে পারেন না? প্রতিটি মুহূর্তকে দুনিয়ার হাটে সাজিয়ে দিতেই হবে, এই বাধ্যতার কোনও কারণ আছে? পরের চোখে প্রতিফলন না ঘটলে নিজেকে দেখতে পাব না, এই স্বেচ্ছা-অন্ধত্ব মুক্ত হলেই জীবনে আলো-বাতাস ঢুকবে।
এই খবরটি পড়ার জন্য সাবস্ক্রাইব করুন
5,148
1,999
429
169
(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)