Advertisement
E-Paper

স্পোর্টস সায়েন্সে পিএইচডি করার সুযোগ বাবাসাহেব অম্বেডকর এডুকেশন বিশ্ববিদ্যালয়ে

স্নাতকস্তরে যারা ম্যানেজমেন্ট, সাইকোলজি, নিউট্রিশন এবং শারীরবিদ্যা নিয়ে পঠন-পাঠন সম্পূর্ণ করেছেন তাঁরাই স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট, স্পোর্টস সাইকোলজি, স্পোর্টস ফিজিওলজি এবং স্পোর্টস নিউট্রিশন এর উপর পিএইচডি করার সুযোগ পাবেন।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১১ নভেম্বর ২০২৩ ১৬:০৬
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

স্পোর্টসের জনপ্রিয়তা বাংলা-সহ সারা ভারতেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। জনপ্রিয়তার পাশাপাশি, খেলাধুলার ক্ষেত্রে চাকরির সুযোগ তৈরি হচ্ছে ভারত-সহ সারা বিশ্বে। বাংলার পড়ুয়াদের এ বার খেলাধুলার সঙ্গে চাকরির সুযোগ করে দিতে বাবাসাহেব অম্বেডকর এডুকেশন বিশ্ববিদ্যালয় যা বিএড বিশ্ববিদ্যালয়ে নামে পরিচিত তারা ২০২২ সাল থেকে চালু করেছে স্পোর্টস সায়েন্স এডুকেশনে পিএইচডি।

স্নাতকস্তরে যারা ম্যানেজমেন্ট, সাইকোলজি, নিউট্রিশন এবং শারীরবিদ্যা নিয়ে পঠন-পাঠন সম্পূর্ণ করেছেন তাঁরাই স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট, স্পোর্টস সাইকোলজি, স্পোর্টস ফিজিওলজি এবং স্পোর্টস নিউট্রিশন এর উপর পিএইচডি করার সুযোগ পাবেন।

উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “ পঠন-পাঠনের সঙ্গে পড়ুয়াদের চাকরির সুযোগ করে দেওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল লক্ষ্য। খেলাধুলার জনপ্রিয়তার পাশাপাশি চাকরির সুযোগ যথেষ্ট বৃদ্ধি পাচ্ছে ভারতে। তাই আধুনিক পাঠক্রমের মাধ্যমে শিক্ষাদানের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে”।

‘পিএইচডি ইন স্পোর্টস সায়েন্স এডুকেশন’ নামে ২০২২- ২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে চালু হয়েছে গবেষণার কাজ। বর্তমানে তিন জন গবেষক স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট, স্পোর্টস সাইকোলজি ও স্পোর্টস শারীরবিদ্যার উপর গবেষণা করছেন।

তবে শুধু পিএইচডির উপর থেমে থাকতে চাইছে না বাবাসাহেব অম্বেডকর বিশ্ববিদ্যালয়। জানুয়ারি মাস থেকে তারা চালু করতে চলেছে ‘পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন হেলথ অ্যান্ড ফিটনেস’-এর উপর বিশেষ পাঠক্রম। এছাড়াও ক্রিকেট, ফুটবল ও অন্যান্য যেসব খেলাধুলা রয়েছে সেখানে ফিটনেস স্টাফ হিসাবেও কাজ করার সুযোগ থাকছে এই পাঠক্রম শেখার পরে।

ডিপার্টমেন্ট অফ স্পোর্টস এন্ড ফিজিক্যাল এডুকেশনের কো-অর্ডিনেটর বিশ্বজিৎ বালা বলেন, “ ভারতবর্ষের বহু জায়গায় উন্নত মানের শরীরচর্চার জন্য আধুনিক ক্রীড়াঙ্গন রয়েছে। যেখানে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রশিক্ষকের প্রয়োজন হয়, এছাড়াও হেলথ ক্লাব ও বিভিন্ন খেলাধুলার সঙ্গে যুক্ত সংস্থাগুলিতে কাজের সুযোগ থাকবে এই পাঠক্রমের মাধ্যমে”।

আগামি বছর জানুয়ারি মাস থেকে ২০ থেকে ৩০ জন পড়ুয়াকে নিয়ে প্রথম পর্যায়ের ক্লাস শুরু করা হবে। সপ্তাহের চার দিন অফলাইন ও অনলাইন মিলিয়ে ক্লাস করানো হবে। এই আধুনিক পাঠক্রমের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে তৈরি করা হচ্ছে জিম ল্যাব, ফিজিওলজি ল্যাব ও বায়ো মেকানিক্স ল্যাব।

PhD Courses Online Courses
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy