Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪

মধ্যপ্রদেশে যাত্রিবোঝাই বাস খাদে, মৃত ১০

মধ্যপ্রদেশে বাস দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ১০ জন যাত্রীর। আহত হয়েছেন ৩৩ জন। মৃতদের মধ্যে বেশির ভাগই শিশু ও মহিলা। সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটে ধর জেলার মাচালিয়া ঘাট পাহাড়ি এলাকায়। পুলিশ সূত্রে খবর, ওই রাতে মধ্যপ্রদেশের ইমদওর থেকে রাজস্থানের গালিয়াকোটে যাচ্ছিল। বেসরকারি বাসটিতে ৫৫-৬০ জন যাত্রী ছিলেন।

সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:১৯
Share: Save:

মধ্যপ্রদেশে বাস দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ১০ জন যাত্রীর। আহত হয়েছেন ৩৩ জন। মৃতদের মধ্যে বেশির ভাগই শিশু ও মহিলা। সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটে ধর জেলার মাচালিয়া ঘাট পাহাড়ি এলাকায়। পুলিশ সূত্রে খবর, ওই রাতে মধ্যপ্রদেশের ইমদওর থেকে রাজস্থানের গালিয়াকোটে যাচ্ছিল। বেসরকারি বাসটিতে ৫৫-৬০ জন যাত্রী ছিলেন। ধর-ঝাবুয়া সীমান্তে ইনদওর থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে মাচালিয়ার কাছে পাহাড়ি বাঁকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ৩০০ ফুট গভীর খাদে পড়ে যায় বাসটি। দুর্ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান ধার ও ঝাবুয়া জেলার পুলিশ ও প্রশাসনিক আধিকারিকরা। উদ্ধারকাজে ৫০ জন পুলিশকে নামানো হয়। ঝাবুয়ার এসডিএম এ পাতিদার ১০ যাত্রীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য ৮-১০টি অ্যাম্বুল্যান্স কাজ করছে। পাহাড়ি এলাকা হওয়ার দরুণ উদ্ধারকাজে যথেষ্ট বেগ পেতে হচ্ছে। তিনি আশঙ্কা করেছেন, পাহাড়ি জঙ্গলে আরও কিছু আহত যাত্রী পড়ে থাকতে পারেন। যত দ্রুত সম্ভব তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান পাতিদার। সে কারণেই রাতভর সার্চলাইট নিয়ে উদ্ধারকাজ চালানো হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদের মধ্যে কয়েক জনকে শনাক্ত করা গিয়েছে। এঁরা হলেন রাখী রাজেন্দ্র (৩৮), পূজা গাওলি(৩০), মহম্মদ নুর (৬০), সম্রাটমাল জৈন(৬২), বাসচালক কৈলাশ, রাম, মুস্তাফা (২০), সন্তু সোলাঙ্কি এবং মধু বর্মা (৪০)।

মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মৃতদের পরিবারের জন্য ১ লক্ষ টাকা এবং আহতদের জন্য ৫০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণের কথা ঘোষণা করেছেন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

madhyapradesh bus gorge dhar macahliya
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE