Advertisement
Back to
Presents
Associate Partners
Lok Sabha Election 2024

মোদীকে নিয়ে মন্তব্যের জেরে রাহুলকে সতর্কবার্তা নির্বাচন কমিশনের, কী বলেছিলেন কংগ্রেস নেতা?

গত নভেম্বরে রাজস্থান এবং মধ্যপ্রদেশে বিধানসভা ভোটের প্রচারে গিয়ে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী কয়েক বার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করেছিলেন বলে অভিযোগ।

বাঁ দিক থেকে, নরেন্দ্র মোদী এবং রাহুল গান্ধী।

বাঁ দিক থেকে, নরেন্দ্র মোদী এবং রাহুল গান্ধী। —ফাইল চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৬ মার্চ ২০২৪ ২০:০১
Share: Save:

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিশানা করে আপত্তিকর মন্তব্যের অভিযোগ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে সতর্ক করল নির্বাচন কমিশন। ভবিষ্যতে তাঁকে শব্দচয়নের বিষয়ে আরও সজাগ থাকতে বলেছে কমিশন।

গত নভেম্বরে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ভারতের হারের জন্য স্টেডিয়ামে ‘অপয়া’ মোদীর উপস্থিতিকে দায়ী করেছিলেন রাহুল। সেই সঙ্গে সে সময় বিধানসভা ভোটের প্রচারপর্বে ওয়েনাড়ের কংগ্রেস সাংসদ প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ‘পকেটমার’ শব্দ প্রয়োগ করেন বলেও অভিযোগ।

২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের 'দিল্লিবাড়ির লড়াই' -এর পাতায়।

চোখ রাখুন

সেই মন্তব্যের জেরেই রাহুলকে সতর্কবার্তা পাঠানো হয়েছে বলে কমিশন সূত্রের খবর। প্রসঙ্গত, রাজস্থানের জালোরে কংগ্রেসের সভায় রাহুল বলেছিলেন ‘‘পিএম শব্দের অর্থ হল ‘পনৌতি (অপয়া) মোদী’।’’ সেই সঙ্গে আমদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপ ফাইনালে রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিদের হারের প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, “ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা ভাল ভাবে বিশ্বকাপ জিতে যেত, কিন্তু এক জন ‘অপয়া’ হারিয়ে দিল।’’

গত নভেম্বরেই মধ্যপ্রদেশে বিধানসভা ভোটের প্রচারে গিয়ে ‘মোদীর পকেটমারি’ নিয়ে রাহুল আপত্তিকর মন্তব্য করেছিলেন বলে বিজেপির অভিযোগ। বিষয়টি নিয়ে তারা নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল। পাশাপাশি, রাহুলের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল দিল্লি হাই কোর্টেও। অভিযোগ খতিয়ে দেখে আট সপ্তাহের মধ্যে কমিশনকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে গত ডিসেম্বরে নির্দেশ দিয়েছিল দিল্লি হাই কোর্ট। সেই সময়সীমা মেনেই গত ১ মার্চ রাহুলকে সতর্কবার্তা পাঠানো হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের প্রচারের সময় কর্নাটকের কোলারে ‘মোদী’ পদবি তুলে আপত্তিকর মন্তব্যের দায়ে গত বছরের ২৩ মার্চ গুজরাতের সুরাত ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এইচএইচ বর্মা দু’বছর জেলের সাজা দিয়েছিলেন রাহুলকে। সুরাত জেলা আদালত এবং গুজরাত হাই কোর্টও সেই রায় বহাল রাখে। ফলে সাংসদ পদ হারাতে হয়েছিল তাঁকে। পরে সুপ্রিম কোর্ট রায়ের উপর স্থগিতাদেশ দেওয়ায় রাহুল সাংসদ পদ ফিরে পান। রেহাই পান জেলযাত্রা থেকেও।

২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের 'দিল্লিবাড়ির লড়াই' -এর পাতায়।

চোখ রাখুন
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE