ভট্ট বাড়িতেই কি বিয়ে করতে আসবেন ঋষি-নীতুর একমাত্র ছেলে? বলিউড বলছে, তা-ও হবে না। বরং মা-বাবার মতোই আর কে হাউজে দুই পরিবার এক হয়ে বিয়ে দেবেন রণবীর-আলিয়ার। ঠিক যে ভাবে ১৯৮০ সালের ২০ জানুয়ারি ঋষি আর নীতু সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন।
রণবীর কপূর ও আলিয়া ভট্ট
জল্পনা শেষ। সত্যি সত্যিই রণবীর কপূর-আলিয়া ভট্টের বিয়ের সানাই বাজতে চলেছে! দিন গোনা শুরু করে দিয়েছেন অনুরাগীরা।
সূত্রের খবর, চলতি মাসেই সাত পাক ঘুরতে চলেছেন 'রালিয়া'। তবে এ ক্ষেত্রে কপূর পরিবার নাকি তাঁদের পারিবারিক রীতি-রেওয়াজকেই মান্যতা দিতে চলেছেন। সেই অনুযায়ী বিদেশে বা দেশের কোনও বড় হোটেল বা দুর্গে ডেস্টিনেশন ওয়েডিং নয়। মুম্বইয়েই বসবে রণবীর-আলিয়ার বিয়ের বাসর।
ভট্ট বাড়িতেই কি বিয়ে করতে আসবেন ঋষি-নীতুর একমাত্র ছেলে? বলিউড বলছে, তা-ও হবে না। বরং মা-বাবার মতোই আর কে হাউজে দুই পরিবার এক হয়ে বিয়ে দেবেন রণবীর-আলিয়ার। ঠিক যে ভাবে ১৯৮০ সালের ২০ জানুয়ারি ঋষি আর নীতু সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন।
রণবীর বরাবরই তাঁর ঠাকুরমা কৃষ্ণা রাজ কপূরের ঘনিষ্ঠ। পারিবারিক রীতিনীতির উপরেও প্রবল আস্থা তাঁর। তাই বিয়ের কথা পাকা হওয়ার পর থেকেই নাকি তিনি ঘনিষ্ঠ জনেদের জানিয়েছিলেন, চেম্বুরের পৈতৃক বাড়িতে আলিয়াকে ঘরনি করবেন তিনি।
বিয়ে হবে দুই পরিবার এবং ঘনিষ্ঠ মহলের উপস্থিতিতে। বিয়ের দায়িত্বে শাদি স্কোয়াড। মাত্র ৪৫০ জন নাকি আমন্ত্রণ পাবেন এই ‘হেভিওয়েট’ বিয়েতে। ইতিমধ্যেই সংস্থার তরফ থেকে নাকি তাঁদের অনুরোধ জানানো হয়েছে, এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহের আগে তাঁরা যেন সব কাজ মিটিয়ে নেন। অর্থাৎ, আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না হলেও সম্ভবত এপ্রিলের মাঝামাঝিই বিয়ে হতে চলেছে বলিউডের এই জনপ্রিয় তারকা যুগলের। যদিও কপূর পরিবার চেয়েছিলেন এপ্রিলের শেষে বহুচর্চিত বিয়ে হোক। কিন্তু আলিয়ার ঠাকুরদা নরেন্দ্রনাথ রাজদানের ভগ্নস্বাস্থ্যের কারণেই ভট্ট পরিবার বিয়ের তারিখ এগিয়ে এনেছেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy