Advertisement
E-Paper

Ananya: সমুদ্র কি কখনও কাউকে হত্যা করতে পারে? কী বলছেন ‘অর্পিতা’ অনন্যা

অনন্যা চট্টোপাধ্যায় ফিরছেন। এটাই খবর। কী ভাবে ফিরছেন? সেটাও বড় ধাঁধা! কারণ, নায়িকা যে কিছুতেই রহস্য ভাঙছেন না!

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৩ অগস্ট ২০২২ ১৪:৪৫
অনন্যা এ বার গোয়েন্দা অবতারে?

অনন্যা এ বার গোয়েন্দা অবতারে?

অনন্যা চট্টোপাধ্যায়। খোলা চুল। চোখে মোটা চশমা। গ্ল্যামারহীন চেহারায় সমুদ্র পারে! টলিউড বলছে, ‘মোহমায়া’ কাটিয়ে তিনি নাকি গোয়েন্দা ‘অর্পিতা’? খোঁজে আনন্দবাজার অনলাইন।

প্রশ্ন: অনন্যা নাকি ‘মোহমায়া’র বাঁধন থেকে মুক্ত?

অনন্যা: (হেসে ফেলে) না, ‘মোহমায়া’ এত সহজে কাটে না! সে সব নিয়েই সামনের দিকে এগিয়ে চলতে হয়।

প্রশ্ন: এ বারে গোয়েন্দা অবতারে?

অনন্যা: (আবার হাসি) এটা রহস্যই থাক। তবে এই ভূমিকায় আমি কিন্তু নতুন নই। এর আগে ছোট পর্দায় মহিলা গোয়েন্দা হয়েছি। ধারাবাহিক ‘জয় কালী কলকাত্তেওয়ালি’তে। সেখানে একজন গৃহবধূ গোয়েন্দাগিরি করেছিল। আমার কিন্তু এই ধরনের চরিত্র করতে বেশ লাগে। যদিও আমাদের দেশের মহিলা গোয়েন্দাদের নিয়ে ক’টাই বা কাজ হয়? যত বুদ্ধিমত্তা যেন পুরুষদেরই! ফলে, অঞ্জন দত্ত ‘মার্ডার বাই দ্য সি’ রহস্য সিরিজের জন্য ডাকতেই রাজি। আগে ওঁর সঙ্গে প্রচুর অভিনয় করেছি। এ বার অঞ্জনদার পরিচালনায় কাজ। সিরিজে তিনি আমার বিপরীতেও।

প্রশ্ন: অঞ্জন দত্ত স্বামী আর সহকারী হিসেবে কেমন?

অনন্যা: (হো হো হাসি) রহস্য-রোমাঞ্চ সিরিজ। এখনই সব বলে দিলে তো মাটি! কেউ আর দেখবেন? অঞ্জনদা অনন্যার কেমন স্বামী? সহকারী হিসেবেই বা কেমন? এটা জানতেও তো সিরিজ দেখতে হবে! তা ছাড়া, প্রচুর চরিত্র। তাঁরা একে অন্যের সঙ্গে জড়িত। এক জনের সম্বন্ধে বললে বাকিরা ঠিক সামনে এসে যাবেন। এটুকু বলতে পারি, আমরা কেন্দ্রে রয়েছি।

প্রশ্ন: ‘মায়া’র মতোই ‘গোয়েন্দা অর্পিতা’ও দর্শক-মনে ছাপ ফেলবে?

অনন্যা: আবারও বলি, এক্ষুণি ‘গোয়েন্দা’ শব্দটি ব্যবহার না করাই ভাল। দর্শক কিন্তু ‘জয় কালী কলকাত্তেওয়ালি’তে আমায় বিশেষ চরিত্রে দেখে খুশি। তাঁরা এখনও ধারাবাহিকের দ্বিতীয় পর্ব দেখতে চেয়ে অনুরোধ জানান। আশা, নতুন ভূমিকাতেও আমায় দর্শক পছন্দ করবেন। আর এমনিতেই বেছে চরিত্র করি। এটা অনুরাগীরাও জানেন। ফলে, আগ্রহ তৈরি হয়েই যায়।

প্রশ্ন: অনন্যা ‘অর্পিতা’ হলেন কী ভাবে?

অনন্যা: চরিত্রটার জন্য বেশ খাটতে হয়েছে। আদতে লেখক। কিন্তু নানা স্তর রয়েছে অর্পিতার। ঠিক ছকে বাঁধা নয়। ফলে, তাকে ফোটাতে গেলে নিজেকে বাড়তি ঘষামাজা, চরিত্রকে বোঝা— এগুলো করতেই হয়। সেটে আমি তো অঞ্জনদার প্রায় মাথা খেয়ে ফেলেছিলাম। সারা ক্ষণ বলতাম, আমাকে কিন্তু শকুনের মতো করে খুঁটিয়ে দেখবে! ভাল-মন্দ সবটাই বলবে।

প্রশ্ন: সমুদ্র কি কখনও কাউকে হত্যা করতে পারে?

অনন্যা: সম্প্রতি একটি ছবি ভাগ করে নিয়ে লিখেছি, সমুদ্র যা নেয় সেটা আবার ফিরিয়ে দেয়। এই সিরিজ সেই কথাই বলবে।

Ananya Chatterjee Interview Actress Web Series
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy