Advertisement
২০ এপ্রিল ২০২৪
Taimur

Kareena Kapoor: বাবা-মা তারকা, আমি কে? স্পটলাইটের বাইরে থাকতে চায় তৈমুর

পাপারাৎজির উপদ্রব পছন্দ করছে না সইফ-করিনার ছেলেরা। করিনাও চান, ছোটদের ইচ্ছে-অনিচ্ছের দাম দেওয়া হোক।

ছেলেদের আপাতত স্পটলাইটের বাইরে রাখতে চান করিনা

ছেলেদের আপাতত স্পটলাইটের বাইরে রাখতে চান করিনা

সংবাদ সংস্থা
মুম্বই শেষ আপডেট: ১১ অগস্ট ২০২২ ১২:১৪
Share: Save:

২০১২ সাল। বলিউড পেয়েছিল নতুন জনপ্রিয় দম্পতি। সইফ আলি খান এবং করিনা কপূর। সেই থেকে তাঁদের ছবি নিয়ে মাতামাতি চলতেই থাকে। পাপারাৎজিরা ক্যামেরা নিয়ে করিনার বাড়ির সামনে সব সময় তৈরি। কিন্তু সইফ-করিনার ছোট্ট দু'টি ছেলে? তাদের তো ভাল না-ও লাগতে পারে!

পাঁচ বছরের তৈমুর ইতিমধ্যেই স্পষ্ট ভাবে নিজের মত প্রকাশ করতে পারে। পাপারাৎজি যত বার তাকে ঘিরে ফেলতে চেয়েছে, শাটার টেপার আগেই হাত দেখিয়েছে একরত্তি তারকা-সন্তান। তৈমুরের ভঙ্গিতে স্পষ্ট, সে ক্যামেরা পছন্দ করে না। শুধু তাই নয়, ছোট ভাই জহাঙ্গীরের ছবি তুলতে গেলেও বাধা দেয় সে। তা সত্বেও কি শুনছেন পাপারাৎজিরা?

তাঁদের অত্যাচারে এ বার মুখ খুললেন মা করিনা। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বললেন, ‘‘আমার মনে হয়, ছোটদের ইচ্ছে-অনিচ্ছের মর্যাদা দেওয়াও আমাদের কর্তব্য। না হলে ওদের আমি বলতে পারব না, সবাইকে সম্মান করো। যখন আমরা বিমানবন্দর থেকে সপরিবার বাইরে আসি বা কোথাও যাই, অনবরত আমাদের ছবি তুলে যাবেন চিত্রগ্রাহকরা, সেটা কিন্তু কাম্য নয়। আমরা পছন্দ করি না। তাই এটা নিয়ে একটা মধ্যস্থতায় আসতে হয়েছে। আমরা অনেক ছবি তোলার অনুমতি দিয়েছি ইতিমধ্যেই। সেগুলো নিয়ে এ বার আমাদের রেহাই দেওয়া উচিত তাঁদের। অনেকেই সেটা মেনেও চলছেন। আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ।’’

করিনা আরও জানান, তৈমুর একবারেই স্পটলাইট পছন্দ করে না। তাঁর কথায়,‘‘তৈমুর জানে, ওর বাবা-মা তারকা। কিন্তু আমায় জিজ্ঞেস করে, মা আমি তো কেউ নই, আমার ছবি কেন তোলে ওরা? খালি বলে, ওর ভাল লাগে না। বারণ করতে বলে। পাঁচ বছরের বাচ্চা। স্বাভাবিক ভাবেই সবটা বুঝতে পারে না ও।’’

প্রসঙ্গত, আজ, ১১ অগস্ট, করিনা অভিনীত ‘লাল সিংহ চড্ডা’ মুক্তি পাচ্ছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE