Advertisement
০২ মে ২০২৪
Neha Dhupia

‘অঙ্গদ শুধু আমার পিছনে পড়েছিল’! ৪ বছর ধরে বিয়েতে রাজি না হওয়ার কারণ জানান নেহা

যখন অঙ্গদ এবং নেহা পরস্পরের পরিবারের কাছে তাঁদের বিয়ের খবর ফাঁস করেন, তখন নেহা অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।

Image of Neha Dhupia And Angad Bedi.

নেহা জানান, তাঁর মা অঙ্গদকে বিয়ে করার জন্য চাপ দিচ্ছিলেন। ছবি: সংগৃহীত।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
মুম্বই শেষ আপডেট: ১৪ মে ২০২৩ ২১:৪৪
Share: Save:

বহু দিনের চেষ্টায় সঙ্গিনীকে বিয়েতে রাজি করানো একটা বড় রকমের সাফল্য তো বটেই। ২০১৮ সালে গাঁটছড়া বাঁধেন অভিনেত্রী নেহা ধুপিয়া এবং অভিনেতা অঙ্গদ বেদী। চার বছর আগে থেকেই নেহার মন জয় করার করানোর চেষ্টায় ছিলেন তিনি। অঙ্গদের কথায়, নেহার পিছনে পড়েছিলেন তিনি।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অঙ্গদের এই দাবির বিষয়ে মজাদার প্রতিক্রিয়া মিলল নেহারও। নেহা জানালেন, ওই চার বছর ধরে যে অঙ্গদ কেবল তাঁর প্রতিই একনিষ্ঠ ছিলেন না। শুধু তাঁর পিছনেই ধাওয়া করেননি, ডাইনে বাঁয়েও গিয়েছেন। ঘুরিয়ে বোঝাতে চাইলেন যে, অন্য নারীতেও মজেছিলেন অঙ্গদ।

যখন অঙ্গদ এবং নেহা পরস্পরের পরিবারের কাছে তাঁদের বিয়ের খবর ফাঁস করেন, তখন নেহা অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।

নেহা জানান, তাঁর মা অঙ্গদকে বিয়ে করার জন্য চাপ দিচ্ছিলেন, এমনকি তখনও, যখন তিনি অন্য কারও সঙ্গে ডেট করছিলেন।

তাঁর পিছনেই পড়ে ছিলেন অঙ্গদ, এই দাবি নস্যাৎ করে নেহা বলেন, “এটা সত্যি নয়। প্রথমত, এই পিছনে পড়ে থাকার কথাটা অতিরঞ্জিত। আমার পিছনে ধাওয়া করতে করতে ও এ দিক- ও দিকও করেছে। ভুলভাল রাস্তাতেও গিয়েছে। ওর গুগল ম্যাপ ওকে আরও কত জায়গায় নিয়ে গিয়েছিল!”

আগে এক সাক্ষাৎকারে নেহা জানিয়েছিলেন, তাঁর প্রতি অঙ্গদের অনুভূতির কথা তিনি জানতেন, কিন্তু সেটি ছিল একতরফা। সেই সময় নেহা অন্য কারও সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন। অঙ্গদ তাঁকে বিবাহপ্রস্তাব দিলেও তিনি রাজি হতে পারেননি। চার বছর পরে নেহা লক্ষ করেন, অঙ্গদ অনেক পরিণত হয়েছেন।

২০১৮ সালে গোপনে তাঁরা বিয়ে করেন। দুই সন্তানকে নিয়ে এখন তাঁদের সুখের সংসার।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Neha Dhupia Angad Bedi Bollywood bollywood star
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE