রশ্মিকার জীবনে বিজয়ের গুরুত্ব কতটা? ছবি: সংগৃহীত।
গত কয়েক বছরে বলিউডে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করার তাগিদে পরিশ্রম করছেন রশ্মিকা মন্দনা। অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে ‘গুডবাই’ ছবিতে কাজ করে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেছেন রশ্মিকা। তার পরে জুটি বেঁধেছেন সিদ্ধার্থ মলহোত্রের সঙ্গে ‘মিশন মজনু’ ছবিতে। দু’টি ছবিই ব্যর্থ বক্স অফিসে, তবে ‘অ্যানিম্যাল’–এর সাফল্য সব ব্যর্থতাকে ঢেকে দিয়েছে। এ বার বলিউডে পায়ের তলার জমি শক্ত হতেই নাকি অভিনেতা বিজয় দেবেরাকোন্ডার সঙ্গে বাগ্দান সারতে চলেছেন অভিনেত্রী। তবে গোটাটাই নস্যাৎ করে দিয়েছেন রশ্মিকা। তবে বিজয়ের তাঁর সম্পর্কের রসায়ন ঠিক কী? সেটা প্রকাশ্যে ঘোষণা করে দিলেন রশ্মিকা।
‘গীত গোবিন্দম’ ছবির সেটে প্রথমে বন্ধুত্ব। তার পরে ‘ডিয়ার কমরেড’-এর সেটে নাকি একে অপরের প্রেমে পড়েন তাঁরা। পরস্পরের পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গেও একাধিক বার দেখা গিয়েছে বিজয় এবং রশ্মিকাকে। নিজেদের ‘ভাল বন্ধু’ তকমা দিয়েই এত দিন কাটিয়েছেন চর্চিত যুগল। নিজেদের প্রেম নিয়ে জনসমক্ষে কখনও মুখ খোলেননি বিজয় বা রশ্মিকা, কেউই। তবে তাতে তাঁদের চর্চিত প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে অনুরাগীদের উৎসাহ এবং কৌতূহলে ভাটা পড়েনি। ‘লাইগার’-এর ব্যর্থতার পর বলিউড নয় বরং দক্ষিণী ছবিতেই মন দিয়েছেন বিজয়। অন্য দিকে, ‘অ্যানিম্যাল’-এর সাফল্যের পর বলিউডে কেরিয়ার আরও মজবুত হয়েছে রশ্মিকার। ইন্ডাস্ট্রির অন্দরের কানাঘুষো, গত কয়েক বছর ধরে নাকি একত্রবাস করছেন তাঁরা। বিভিন্ন সময় তাঁদের দেওয়া ছবি তার প্রমাণ। তবে বিয়ে এখনই নয়। বিজয় প্রসঙ্গে প্রথমবার রশ্মিকা বলেন, ‘‘বিজু (আদরের ডাক) আর আমি একসঙ্গে বড় হয়েছি প্রায়। ও কারও সকলের মতে সায় দিতে পারে না। আমার কেরিয়ারের ক্ষেত্রে ওর মতামত খুব গুরুত্বপূর্ণ। ভাল বা খারাপ, ও দুটোই স্পষ্ট ভাবে বলতে পারে। আমার কেরিয়ারে বিজয় যে ভাবে পাশে থেকেছে, সারাজীবন আর কেউ এতটা করেনি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy